বন্দরের রসুলবাগ এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদশা সরকার (৭০) ইন্তেকাল করেছে। শনিবার (২৮ মে) সকাল ১০টায় তার নিজ বাসায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি ইন্তেকাল করেন।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ২ কন্যা ও নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। শনিবার বাদ আসর কদম রসুল দরগাহ শরীফের সামনে মরহুমের রাষ্ট্রিয় মর্যদা ও জানাজা শেষে নবীগঞ্জ বাগ-এ-জান্নাত কবরস্থানে দাফন করা হয়। তিনি ছিলেন মহানগর বিএনপির মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক ও সিটি কর্পোরেশন ২৩নং ওয়ার্ড মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার।
বিকালে রাষ্ট্রিয় মর্যাদা প্রদান করেন সরকারের পক্ষে বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কুদরত-এ-খুদা।
পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অংশ নেন ইন্সস্পেক্টর (তদন্ত) মহসীন ও পুলিশের দল। মরহুমের জানাজায় অংশ নেন বন্দর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আ. লতিফ, বীরমুক্তিযোদ্ধা লিয়াকত হোসেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, বীরমুক্তিযোদ্ধা আ. আজিজ, বীরমুক্তিযোদ্ধা তোতা মিয়া, বীরমুক্তিযোদ্ধা নুরুল আমিন, বীরমুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ হোসেনসহ বিভিন্ন এলাকার মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ। এছাড়া এসময় আরও অংশ নেন মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু ও এলাকার সর্বস্তরের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
মরহুমের মৃত্যুতে মহানগর বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি এড. আবুল কালাম ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। নেতৃবৃন্দ মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনাসহ শোকস্তবক পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।