রুদ্রবার্তা২৪.নেট: গত৪ঠা মসজিদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাদা খুতবার পূর্বে বক্তব্য প্রদান করিতেছিলেন যে,এলাকার মানুষ একত্রে বসবাস করিব। তখন রোকশত আলি বলেন একত্রে বসবাস করিতে হইলে আমার কিছু কথা আছে। তখন মসজিদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজাদা সাহেব মাইকের সামনে ডাক দিয়ে কথা বলার সুযোগ করিয়ে দেন। রোকশত আলীর কথা বলা শেষে হুজুর খুতবা পাঠ করেন এবং জুম্মার নামাজ শেষে মোনাজাতের সময় মসজিদের ক্যাশিয়ার মোঃ আলী হোসেন হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় আঘাত করে এবং এলো পাথারি কিল, ঘুষি, লাথি মারে ও লাঠি দারা আঘাত করে। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গত০৪/১০/২০২৪ইং তাং সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক ইসলাম ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বিবাদিদের থানায় হাজির করেন এবং বলেন আগামীকাল তাদেরকে কোটে চালান করা হবে। কিন্তু কোর্টে চালান না দিয়ে পরের দিন তাদেরকে ছেড়ে দেন তারা ছাড়া পেয়ে গত ০৫/১০/২০২৪ ইং রোজ শনিবার বেলা এগারো টায় তারা রোকশত আলির অফিস ভাঙচুর ও তাহার বসত বাড়িতে আতঙ্কিত হামলা চালায়।এ সময় তার মা অফিসে বসা ছিলেন এবং পরিবারের সবাই মিলে আলোচনা করছিলেন তার চিকিৎসার বিষয়ে। তারা তার মাকেও আঘাত করে মুখে আঘাতের কারনে তাহার মায়ের দুটি দাঁত নড়ে যায় বর্তমানে তিনিও চিকিৎসা নিচ্ছেন এবংতীব্র ব্যথায় কাতর। রোকশত আলী বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছেন। তার মাথায় প্রচন্ড আঘাতের ফলে ডাক্তার তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার পরামর্শ দিয়েছেন।রোকসুদ আলী ছোট ভাই মোঃ শামীম সাংবাদিকদের বলেন, আমি একজন বিএনপির আওয়ামী লীগ বিগত দিনেও আমাদের উপর নির্যাতন করেছে এখনো করছে।আমার ভাইকে মেরে তারা ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে, তারা হত্যার উদ্দেশ্যে আমার ভাইকে আঘাত করেছে। অপপ্রচার চালিয়েছে আমার ভাই মারা গেছে সে মৃত। আমি বর্তমান সরকার ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আমি এই ঘটনার সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।রোকশত আলীর মাতা রুসনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, আমার ছেলেকে একা পেয়ে তারা যেভাবে মাথায় আঘাত করেছে আমার ছেলের অবস্থা ভালো না আমার ছেলে হাসপাতালে ভর্তি আছে। আমি আমার ছেলের সুস্থতার জন্য সকলের নিকট দোয়া চাই। এবং বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।আমার ছেলেকে তারা হত্যার উদ্দেশ্যে এভাবে আঘাত করেছে আমি সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি তারা যেন কোন ভাবে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে বের হয়ে যেতে না পারে। তারা যেন আর কোন মায়ের নিষ্পাপ ছেলেকে এভাবে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত করার সাহস না পায়।