মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ০৮:৩৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
একদিনে ৩০টা পান খেতে হয়েছে : পূজা ফাইনালের আগে অনিশ্চিত বেঙ্গালুরুর দুই তারকা ঈদের ছুটিতে হলো না বাড়ি ফেরা, সড়কে প্রাণ গেল বাবা ও ২ ছেলের রূপগঞ্জে মাদক, দেশীয় অস্ত্র ও ওয়াটাকিসহ কুত্তা শ্রাবনের সহযোগী সজীব গ্রেপ্তার পশুর হাট কেন্দ্রীক বিশৃঙ্খলা দেখলে আমাদের জানাবেন : অতি. পুলিশ সুপার অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এক হাটের গরু অন্য হাটে নামানোর অভিযোগ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী এবং দেশ গঠনের রাজনীতিতে আজহারুল ইসলাম মান্নান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত নাঃগঞ্জ মহানগর জিসাস ও জেলা জিসাস এর উদ্যোগে জিয়াউর রহমান শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠান ও খাবার বিতরন শহীদ জিয়া’র ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদল ১৫নং ওয়ার্ড নায়ণগঞ্জ মহানগর ও এলাকাবাসী উদ্যোগে মিলাদ, দোয়া

ক্যান্সারে আক্রান্ত সন্তানকে বাঁচাতে বাবার আকুতি

  • আপডেট সময় রবিবার, ৮ মে, ২০২২, ১০.৩৩ পিএম
  • ১৮৯ বার পড়া হয়েছে

রুদ্রবার্তা২৪.নেট: আবদুল আরাফাত (৫)। ২ বছন ৮ মাস বয়সেই আক্রান্ত হয়ে পড়ে জটিল দুরারোগ্যে। প্রথমে সমস্যা দেখা দেয় চোখে। জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতলে নিয়ে গেলে সেখানকার ডাক্তাররা টিউমার ক্যান্সার বলে রিপোর্ট দেয়, সেই হতে অদ্য পর্যন্ত বিভিন্ন রোগে জর্জরিত। ৮ মাস আগে অপারেশনের মাধ্যমে বাম চোখ ফেলে দেওয়া হয়। ডাক্তার বলছেন চোখের কারণে ক্যান্সার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে গেছে আরও মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। আব্দুল আরাফাতের পিতা আব্দুল জলিল মিয়া (৫৩) ফতুল্লা রেল স্টেশনে চায়ের দোকানদারি করেন। সামান্য আয় থেকে ছেলের নিয়মিত চিকিৎসা করাতে পারছেন না।
এদিকে চোখের অপারেশনের পর আবদুল আরাফাতের অবস্থার আরো অবনতি ঘটে। বর্তমানে সে বিছানায় শয্যাশায়ী। উঠবস করতে পারে না, শুধু হাত দুটো লড়াতে পারে। ধীরে ধীরে তার শরীরের সকল অঙ্গ নিস্তেজ হয়ে যাচ্ছে। যার কারণে প্রতিমাসে নিয়মিত কেমো থেরাপি দেওয়া হয় এবং কোভিড-১৯, লিভার, কিউনি, প্রসাব, রক্ত ও চোখের আই ফেইজ ইত্যাদি পরীক্ষা গুলি নিয়মিত করতে হয়। এছাড়াও দুই মাস পরসপর ব্রণ মেরুদন্ড টেস্ট, সিটি স্কিন ও ইসিজি বাধ্যতামূলক করাতে হয়। এসব চিকিৎসা করতে প্রতি মাসে প্রয়োজন হয় ২৫/৩০ হাজার টাকা। সামান্য আয় রোজগারী অসহায় পিতা আব্দুল জলিল এখন তার সন্তানের চিকিৎসা খরচ বহন করতে পারছে না।
তিনি বলেন, আমার ছেলেও সমাজের অন্যান্য শিশুদের মতো বাঁচতে চায়। সেও বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু আজ আমি বড় অসহায়। আমার ছেলেকে বাঁচাতে চাই। এমন অবস্থায় আমার সন্তানকে বাচাঁনোর জন্য সুচিকিৎসার জন্য মানবিক সাহায্যের আবেদন করছি সকলের কাছে। বিত্তবানবার এগিয়ে এলে আমার সন্তানকে সন্তানকে বাঁচাতে পারবো বলে আমি আশাবাদী। যদি কেউ সহায়তায় এগিয়ে আসেন তাহলে নিন্ম ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন। আব্দুল জলিল মিয়া সাং- পূর্ব লালপুর, থানা- ফতুল্লা, জেলা- নারায়ণগঞ্জ। মোবাইল-০১৭৯০৭০৮৭০৭।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort