দক্ষিণ আফ্রিকার ছুড়ে দেওয়া ৪০০ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে মাত্র ১৭০ রানেই গুটিয়ে গেল ইংল্যান্ড। হার মেনেছে ২২৯ রানের ব্যবধানে। যা ওয়ানডে বিশ্বকাপের ইতিহাসে ইংল্যান্ডের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার।
ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত শুরু, বলা যায় স্বপ্নের মতো। কিন্তু তারপরও প্রথম ইনিংস শেষে পিছিয়েই ছিল বাংলাদেশ। তাই এই ম্যাচে পয়েন্ট পেতে বাড়তি দায়িত্ব নিতে হতো বোলারদের। কিন্তু সেটা পারলেন না কেউই।
পঁচা শামুকে পা কাটা যাকে বলে! উড়তে থাকা দক্ষিণ আফ্রিকাকে মাটিতে নামালো পুচকে নেদারল্যান্ডস। শ্রীলঙ্কা-অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে বিশ্বকাপে যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রোটিয়াদের, কিন্তু ডাচদের কাছে এসে দেখতে হলো মুদ্রার উল্টো পিঠ।
বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারতের আধিপত্য। ক্রিকেট বিশ্বকাপের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ে আটবারের দেখায় ভারত বরাবরের মতোই জয়ী। ১৯৯২ সালের বিশ্বকাপে ভারত-পাকিস্তানের প্রথম সাক্ষাতে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ২১৬ রান করে ভারত।
কেন উইলিয়ামসনের প্রত্যাবর্তনের ম্যাচে বাংলাদেশকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারালো নিউ জিল্যান্ড। এমএ চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে ২৪৫ রান করে। জবাবে ডেভন কনওয়ের ৪৫, কেন উইলিয়ামসনের
চার-ছক্কার ফুলঝুরি ছুটিয়ে আফগানিস্তান বোলারদের এলোমেলো করে দিয়েছেন ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা। ঝড়ো ব্যাটিংয়ে রোহিতের সেঞ্চুরির পর বিরাট কোহলির ফিফটিতে আফগানদের উড়িয়ে দিয়েছে ভারত। দিল্লিতে টস জিতে নির্ধারিত ৫০ ওভারে
এটা এমনই একটা সাধারণ দিন ছিল, যেখানে সাকিব আল হাসান নিজেও সাফল্য উদযাপন করার মতো অবস্থায় ছিলেন না। চোখে-মুখে বিষন্নতার ছাপ। শরীর জুড়ে অবসন্নতা। বিশ্বকাপে অভিষিক্ত মাহেদী হাসানের হাওয়ায় ভাসানো
বিরাট কোহলি বিরস বদনে হেঁটে যাচ্ছেন ড্রেসিংরুমের দিকে। চিপকের গ্যালারিতে ‘কোহলি-কোহলি’ গর্জনের সঙ্গে যেন ঝরছে ৭৮তম সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপও। আর মাত্র ১৫ রানইতো বাকি ছিল, হতে হতেও হলো না! তাতে
ঠিক এমন কিছুর অপেক্ষায় ছিলেন সাকিব আল হাসান। শুধু কি সাকিব আল হাসান-ই নাকি ৫৬ হাজার বর্গবাইলের বাংলাদেশ। অস্বস্তিতে ঘেরা এক শিবির কেবল লড়াইয়ের প্রেরণা নিয়ে মাঠে নেমে স্বস্তির পরশ
এক ইনিংসে তিন সেঞ্চুরি! ক্রিকেট ইতিহাসে এর আগে তিনবার এমন কীর্তি ছিল। তার মধ্যে দুবারই দক্ষিণ আফ্রিকার। এবার বিশ্বকাপের মঞ্চে আরেকবার সেটি করে দেখালো প্রোটিয়ারা। তিন সেঞ্চুরিয়ানের একজন অ্যাডেন মার্করাম