ফতুল্লা প্রতিনিধি।। নারায়ণগঞ্জ জেলার থানাধীন বক্তাবলীস্থ আকবর নগর গ্রামের বাসিন্দা হাজী সামেদ আলী সে একজন সাধারণ ব্যবসায়ী এবং উক্ত এলাকার সুনাম ধন্য গন্যমান্য ব্যক্তি, মানুষের বিপদে আপদে সর্ব সময় নিজেকে নিয়োজিত রাখেন।তার মানব সেবায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একই গ্রামের কিছু কুচক্রী মহল মিথ্যা মামলা হামলা
করে তার পরিবার পরিজন ছেলে মেয়েদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা করেই চলছে। (৩) তিন মাসে ৭টি মিথ্যা মামলা করে। হাজী সামেদ আলীর পরিবারকে সর্বশান্ত করার চেষ্টা করছে। থানা পুলিশ নিজেদের আখের গোছাতেই (৩)মাসে এক পরিবারের নামে কি করে ৭টি তদন্ত বিহিন মামলা রুজু করেন। অভিমত স্থানীয় সুশীল সমাজের।মূল ঘটনা ঃনিহত জাকির হোসেন খাঁন নিখোজ হয় ১৬/৯/২০২২ ইং তারিখে নিহত জাকিরের স্ত্রী ফতুল্লা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ৪জন কে বিবাদী করে (১)রশিদ ২)আওলাদ ৩)সোহেল ৪)কাদির সিপাই এই অভিযোগে হাজী সামেদ আলী বা তার পুএ গনের নাম উল্লেখ করেন নাই। নিখোঁজ হয় জাকির হোসেন খাঁন -(৩৩) দিন পরে লাশ পাওয়া যায় বন্দর থানাধীন কলাগাছিয়া এলাকার হাজরাদী গ্রামের পুকুরের পাড়ে। জাকির হোসেন খাঁনের লাশ পাওয়ার পরে মিথ্যা মামলার বাদীনি স্ত্রী খোর্শেদা বেগম মেয়ে জাকিয়া সুলতানা মেয়ে জামাই হাজী জাকির জনদরদী
নেতা হাজী সামেদ আলীর নিকট (২০) বিশলক্ষ টাকা দাবী করে হুমকী দিয়ে বলে টাকা না দিলে মিথ্যা মামলায় সামেদ আলী ও তার ৫ পুএ কে আসামী করবে। যে কথা সেই কাজ -সামেদ আলী গং কে হত্যা মামলায় আসামী করে। এরপর কথিত কুচক্রী মহলের ইন্ধনে একের পর এক মিথ্যা মামলা ও সামেদ আলীর বাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা করেই চলছে। প্রথম হত্যা মামলা যার নং-২৯/১০/২২ এরপরের তিনমাসে মামলা নাম্বার গুলো ২০(১১)২২/ ২২,৫২(১১)/ ২২,৫৫(১১)/ ২২,৩৭ (১১)/ ২২,৭৪(৩)/ ২২,০৯(১২) ৮টি মিথ্যা মামলা এক পরিবারের এটা আসলে হাস্যকর বিষয়। হাজী সামেদ আলী একজন ব্যবসায়ী ও সম্ভান্ত পরিবারের সন্তান বক্তাবলী আকবর নগর এলাকা সরেজমিনে ঘুরে জানাযায়,সামেদ আলী পরিবার একটি শিক্ষিত পরিবার কুচক্রী মহল একটি পরিবার কে সর্বশান্ত করতে মরিয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে হাজী সামেদ আলী পরিবার জেলা পুলিশ সুপার, জেলা, ডিবি, স্বরাষ্টমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর সুনজর দাবী করেন।