সরকার মূল দাবি মেনে নেওয়ায় আন্দোলনের সব কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
আজ রাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের ৬ সমন্বয়কের দেওয়া এক লিখিত বার্তায় আন্দোলন স্থগিতের এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
লিখিত বার্তায় তারা বলেন, ‘কোটা সংস্কার আন্দোলন ও তার প্রেক্ষিতে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে অনেকেই অপ্রত্যাশিতভাবে আহত এবং নিহত হয়েছেন। তাছাড়া রাষ্ট্রীয় স্থাপনায় অগ্নিসংযোগসহ নানা সহিংস ঘটনা ঘটেছে। আমরা এ সকল অনাকাঙ্খিত ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত বিচারের দাবী জানাচ্ছি। আমাদের প্রধান দাবী ছিল কোটার যৌক্তিক সংস্কার যা ইতিমধ্যে সরকার পূরণ করেছেন।’
শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দ্রুত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি তারা আহবান জানান।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক মো. নাহিদ ইসলাম, মো. সারজিদ আলম, হাসনাত আব্দুল্লাহ, মো. আবু বাকের মজুমদার, আসিফ মাহমুদ ও নুসরাত তাবাসসুম।