বিএনপির ২৯ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৪০ জনের নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা হয়েছে।
পুলিশ বলছে, ‘অভিযুক্তরা বেআইনী জনতাবদ্ধ হয়ে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি, অগ্নি সংযোগ, ভাংচুর, ক্ষতি সাধনসহ ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো ও সহায়তা করার অপরাধ করেছে।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক আজহারুল ইসলাম বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) বাদি হয়ে মামলাটি করেন। এরই মধ্যে অভিযুক্ত ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অভিযুক্তরা হলেন- দীগু বাবুর বাজার এলাকার শওকত হোসেন (৫০), মোঃ হারুন অর রশিদ (৫০), নলোয়াপাড়া এলাকার হাসিবুল ইসলাম সাঈদ (৩৫), আশিকুল ইসলাম সাজিদ (৩২), তল্লা ছোট মসজিদ এলাকার মনির হোসেন সরদার (৫০), কিল্লারপুলের ফারুক হোসেন (৫৫), নগর খানপুরের মনিরুল ইসলাম সজল (৪৫), খানপুর ব্রাঞ্চ রোডের ৮. মোঃ সাহেদ (৩৫), খানপুর বাজার মোঃ রহমান (৪২), খানপুর এলাকার মোজ্জামেল (৪৩), খানপুর ব্রাঞ্চ রোডের বাবু (৪৫), গলাচিপার আনোয়ার মাহামুদ বকুল (৪০), হারুন (৪৮), গলাচিপা মন্দিরের সামনের ফারুক মাল্লা (৪২), মিনাবাজার টানবাজারের কে এম মাজহারুল ইসলাম ওরফে জুসেফ (৪৫), নতুন জিমখানা রেলওয়ে কলোনীর মোঃ শাহ আলম (৩৫), বাবুরাইলের ফয়সাল (৩৬), দেওভোগের লিংকন খান (৩৮), জল্লাড়পাড়ের সেলিম মোল্লা (৫০), নয়াপাড়ার গাল কাটা জাকির (৪০), পাইকপাড়ার আক্তার হোসেন অপু (৪২), আমহাট্টা জল্লারপাড়ের মোহাম্মদ আলী (৪৮), মধ্য নলুয়ার এম হান্নান মামুন (৫০), ডিস মিঠু (৪০), নলুয়ার শাহজালাল সরদার (৪৫), মো. আরিফ হোসেন (৩৬), মধ্য নলুয়ার কাজী সেজান (৪০), শহীদ নগরের তোফাজ্জল হোসেন টিয়া (৫৫), মধ্য নলুয়ার জুয়েল নূর (৪৫)।
এছাড়াও আরও অজ্ঞাত নামা ৩০-৪০ জন রয়েছে।
নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনিচুর রহমান লাইভ নারায়ণগঞ্জকে বলেন, ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৩০-৪০ জনের নামে মামলা দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।