করোনা সংক্রামণ প্রতিরোধে শুরু হওয়া ১৪ দিনের লকডাউনের প্রথম দিনে একেবারেই ফাঁকা ছিল ঢাকা-সিলেট, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক। এছাড়া কাঁচপুর, ভুলতা, সাইনবোর্ড, চিটাগাং রোডের সড়কও ছিল ফাঁকা।
শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল থেকেই সড়কগুলো ফাঁকা রয়েছে। দুপুরের পর একেবারেই নীরবতা নেমে আসে মহাসড়কগুলোতে। মোড়ে মোড়ে পুলিশের তল্লাশি চৌকি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা অকারণে বের হওয়া ব্যক্তিদের জরিমানা করছেন। এছাড়াও নানা রকমের শাস্তি দেওয়া হতে হচ্ছে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বের হওয়া ব্যক্তিদের।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ছাড়াও সেনাবাহিনীর ৩ টি টিম ও মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে জেলা প্রশাসনের ২৩ টি ভ্রাম্যমাণ আদালত লকডাউন বাস্তবায়নে কাজ করছে।
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোস্তাইন বিল্লাহ বলেন, মানুষকে সচেতন করতে মাইকিং করছি। বিনা প্রয়োজনে কোনভাবেই কেউ ঘর থেকে বের হবেন না। রাস্তায় সব ধরনের গাড়ি আমরা আটকে দিচ্ছি।
কাঁচপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, আমাদের তল্লাশি চৌকিগুলো আছে। জরুরি পণ্যবাহী ছাড়া কোনো যানবাহন আমরা ছাড় দিচ্ছি না, প্রয়োজনে বের হওয়া সকল যানবাহন মামলায় আওতায় আসছে।