বন্দরে ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিএম ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজ গভর্নিং বডির অভিভাবক প্রতিনিধি নির্বাচন আর মাত্র বাকি ৪দিন। আগামী ১৬এপ্রিল নির্বাচন। অভিভাবকদের মাঝে এ নির্বাচন নিয়ে কৌতুহলের শেষ নেই। এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অভিভাবক প্রতিনিধি পদে প্রার্থী হয়েছেন ৪জন।
যথাক্রমে ১নং প্রতিকে এ্যাড. পাভেল খান,২নং প্রতিকে সাংবাদিক মহিউদ্দিন ছিদ্দিকী,৩নং প্রতিকে মোঃ শাহিন মিয়া ও ৪নং প্রতিকে রয়েছেন স্বর্ন ব্যবসায়ী হাজী সাইদুল ইসলাম। তবে ৩নং প্রতিকধারী প্রার্থী মোঃ শাহিন মিয়া তার প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সেক্ষেত্রে ৩জন অভিভাবক প্রতিনিধি পদে লড়বেন কিন্তু নির্বাচিত হবেন দুইজন।
এদিকে বিএম ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি পদের জন্য ১নং প্রতিকে এ্যাড. পাভেল খান পেশায় একজন বিজ্ঞ আইনজীবী। তিনি আইন পেশার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথেও তিনি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বিইউ বিটি “ল” এ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি, বন্দর গার্লস স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক গভর্নিং কমিটির সদস্য,বন্দর বাজার কমিটির সভাপতি ও মা উম্মেকুলসুম ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে জড়িত রয়েছেন। ্এবার তিনি বিএম ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজের ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়ে সুবিধা বঞ্চিত ছাত্রদের কল্যানে কাজ করবেন বলে অভিভাবকদের প্রতিশ্রুতি পূর্বক ভোট চাইছেন।
অপরদিকে একই পদের জন্য ২নং প্রতিকে লড়ছেন বন্দর প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মহিউদ্দিন ছিদ্দিকী। তিনি পেশায় সাংবাদিক হলেও শিক্ষা বিকাশে তিনি খুবই আন্তরিক। এছাড়াও তিনি বিএম ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজ ম্যানেজিং কমিটির অভিভাবক প্রতিনিধি হিসেবে গত নির্বাচনেও অভিভাবকদের ব্যালটের মাধ্যমে নিরংকুশ বিজয় পেয়েছিলেন।
এবারও তিনি শিক্ষার্থীদের কল্যানে কাজ করার জন্য পূনরায় প্রার্থী হয়েছেন। তিনি এই নির্বাচনে প্রত্যাশা করছেন অভিভাবকরা তার কাজের সঠিক প্রার্থীকে অবশ্যই মূল্যায়ন করবেন।
অন্যদিকে ৪নং ব্যালটে রয়েছেন হাজী হাজী সাইদুল ইসলাম। তিনি একজন স্বর্ন ব্যবসায়ী তথা শহরের আলজয়নাল প্লাজায় ইফাৎ জুয়েলার্সের প্রোপাইটর।
এছাড়াও তিনি বেপারীপাড়া ইফাৎ কমিউনিটি সেন্টারের মালিক। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনি এবার একেবারেই নতুন মূখ। তিনি অভিভাবকদের কাছে নতুন কিছু দেয়ার প্রত্যাশা একবার সুযোগ চান।