বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২২ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
আর্জেন্টিনার পর বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে হারল ব্রাজিলও শিবিরের সাদিক ভিপি, ফরহাদ জিএস ফতুল্লায় কিশোর গ্যাং লিডার ইভন হত্যা মামলার ২ আসামি গ্রেপ্তার বন্দরে আওয়ামী লীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার ককটেলসহ নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা, ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা না.গঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে এডভোকেসী সভা সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি’র পরিচয়ে কাইল্লা জাকির ও নুরুদ্দিন বাহিনীর চাদাঁবাজি ও মাদক ব্যবসা, অতিষ্ঠ এলাকাবাসী ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আজ: হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস নেপালে জেনজিদের বিক্ষোভে গুলি : নিহত ১৯

গড ফাদারের নির্যাতনের শিকার হয়েছে তৈমুর আলম খন্দকার: সেন্টু

  • আপডেট সময় রবিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২২, ৪.৩৫ এএম
  • ১৯০ বার পড়া হয়েছে

‘তৈমুর ভাই কিন্তু আওয়ামীলীগ করে নাই। তৈমুর ভাই ছিলো মজলুম জননেতা আব্দুল হামিদ খান ভাষানীর ভাব শিষ্য। এখানে কিন্তু একটি ভুল তথ্য আপনাদের পরিবেশন করা হয় যে, তৈমুর ভাই আওয়ামী লীগের কর্মী ছিলো। তৈমুর ভাই আলী আহম্মদের (চুনকা) কর্মী ছিলো। এই কথাগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।’

শনিবার (১২ নভেম্বর) মাসদাইর তৈমুর আলম খন্দকারের বাসভবনের মজলুম মিলনায়তনে বিএনপি’র চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিণী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির প্রতিবাদ ও ঢাকা বিভাগীয় মহাসমাবেশ সফলের লক্ষে, ১৩নং ওয়ার্ড, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি প্রস্তুতি সভায় নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুস সবুর খান সেন্টু এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, যখন আমরা ক্ষমতাহীন ১৯৯৬ সালের শেষে তৈমুর ভাইকে আমরা পেলাম। আপনারা জানেন ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত সারা বাংলাদেশের মধ্যে নারায়ণগঞ্জ ছিলো ঐ গড-ফাদারের শেকড় সন্ত্রাস। সেই গড ফাদারের নির্যাতনের শিকার হয়েছে এই তৈমুর আলম খন্দকার। তৈমুর আলম খন্দকার শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ভাব শিষ্য। বেগম খালেদা জিয়া ও তাকের জিয়ার আদর্শের সৈনিক।

আব্দুস সবুর খান সেন্টু বলেন, তৈমুর ভাই যখন নারায়নগঞ্জ সিটি নির্বাচন করে তখন তো তাকে বহিষ্কার করা হয় নাই। আমরা জানতাম স্থানীয় সরকার নির্বাচনে বিএনপির কোনো প্রার্থীদেরকে কেন্দ্র থেকে বাধা দেওয়া হয় নাই। নজরুল ইসলাম আজাদের বাবার কুলখানীতে এসেছিলো আমাদের মহাসচিব। তখন তাকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেছিলো স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা যাবে কি না? তিনি বলেছেন হ্যা স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা যাবে। ঐ পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের পার্টির সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল সাহেব জরুরী ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জে আসলেন এবং বললেন সেন্টু ভাই আমি নির্বাচন করবো। তখন বিএনপির সকল নেতাকর্মী ও আমার উপস্থিতিতে আমরা সবাই তৈমুর ভাইকে বললাম আওয়ামী লীগেকে মাঠে ছেড়ে দেওয়া যায়না। নারায়ণগঞ্জ যদি আমরা ছাইড়া দেই একটি কাউন্সিলরও আমাদের মাঝ থেকে পাশ করতে পারবেনা। তাই সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের দুর্নিতীর বিরুদ্ধে তৈমুর আলম খন্দকার সাহেব আপনাকে দাঁড়াতে হবে। তিনি রাজি হয়েছেন। তিনি আমাদের প্রার্থী হয়েছিলেন। ওনি কোনো বিশেষ জায়গার প্রার্থী হয় নাই। এটি মিথ্যা ভিত্তিহীন।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort