ইউক্রেনে আগ্রাসনের জেরে রাশিয়া থেকে জ্বালানি আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মঙ্গলবার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ ঘোষণা দেন। বিশেষজ্ঞদের মতে এই নিষেধাজ্ঞার কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বেড়ে যাবে গ্যাসের দাম। জ্বালানির ওপরই রাশিয়ার
যুদ্ধবিরতির লক্ষ্যে বেলারুশে তৃতীয় দফা বৈঠক শেষ করেছে ইউক্রেন-রাশিয়া। বৈঠকে কিছুটা অগ্রগতি হয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট দপ্তরের এক উপদেষ্টার বরাতে বিবিসি জানিয়েছে, মানবিক করিডোরের বিষয়ে ‘নগণ্য ইতিবাচক’ অগ্রগতি
রুশ বাহিনীকে ঠেকাতে ইউক্রেনের আকাশসীমাকে ‘নো ফ্লাই জোন’ হিসেবে ঘোষণা করতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে দাবি জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদোমির জেলেনস্কি। যদি তা সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করতে দেশটিকে
রাশিয়া-ইউক্রেনের মধ্যে চলমান যুদ্ধের ইতি টানতে তৃতীয় দফা আলোচনা শুরু হচ্ছে সোমবার। আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে এই তথ্য জানান আগের দুই দফায় আলোচনায়
ইউক্রেনে চলমান সংঘাতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে ক্লাস্টার বোমা ব্যবহারের অভিযোগ করেছে ন্যাটো। বিবিসি শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ব্যাপারে ন্যাটোর মহাসচিব ইয়েন স্টলটেনবার্গ বলেন, ইউক্রেনে হামলার সময় রাশিয়া যে
ইউক্রেনে আগ্রাসনের সপ্তম দিনে রাশিয়ার সামরিক বাহিনী রাজধানী কিয়েভের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। বুধবার কিয়েভ থেকে মাত্র ১৫ মাইল উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে রুশ বাহিনীকে অবস্থান করতে দেখা যায়। এছাড়া দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে টেলিফোন করেছেন। সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, বাইডেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ৩০ মিনিট কথা বলেছেন। দুই প্রেসিডেন্ট ইউক্রেনে রুশ হামলার বিভিন্ন বিষয় নিয়ে
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দেশটির পারমাণবিক প্রতিরোধ বাহিনীকে উচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসন ঘিরে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর ‘আক্রমণাত্মক বিবৃতি’ এবং মস্কোর বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশের একের
ইউক্রেন আলোচনায় বসতে গড়িমসি করায় সবদিক দিয়ে সেনাদের হামলার তীব্রতা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছে রাশিয়া। শনিবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে এমন তথ্য। রাশিয়ার সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ইগর
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেনে হামলার দ্বিতীয় দিনেই ইঙ্গিত সংঘাত শেষের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। দু’পক্ষই আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে বলে বিবিসি ও সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। রুশ সংবাদ সংস্থা আরআইএ