চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি গাজায় কার্যকর হয় যুদ্ধবিরতি। তবে তাতেও থেমে নেই ইসরাইলি আগ্রাসন। উপত্যকাটিতে যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর থেকে এ পর্যন্ত ১৫০ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে দখলদার বাহিনী। এদের মধ্যে
পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে ট্রেনে জঙ্গিদের হাতে জিম্মি দেড় শতাধিক যাত্রীকে উদ্ধার করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। এসময় অভিযানে নিহত জঙ্গিদের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ জনে। এছাড়া সর্বশেষ জঙ্গিকে নির্মূল না করা
মার্কিন ভাইস-প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের কাজিন নেট ভ্যান্স তার এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করেছেন। কারণ তারা ফেব্রুয়ারিতে হোয়াইট হাউজে অনুষ্ঠিত ওভাল অফিসের বৈঠকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘তাচ্ছিল্য’ করেছিলেন। ব্রিটিশ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামানোর জন্য একটি শান্তি চুক্তির খসড়া প্রস্তুতের কাজ শুরু করতে চায় ওয়াশিংটন। সম্ভাব্য সেই খসড়া নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের সরকারি প্রতিনিধিরা। আগামী সপ্তাহে
যুক্তরাজ্য সফরে গিয়ে হামলার মুখে পড়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। লন্ডনের চ্যাথাম হাউসের সামনে হামলাকারীরা তার গাড়ির কাছে চলে যান এবং হামলার চেষ্টা চালান। এছাড়া ভারতের জাতীয় পতাকা ছিঁড়ে ফেলার
পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার একটি সেনানিবাসে জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন হামলাকারীসহ মোট ২১ জন। নিহতদের মধ্যে হামলাকারী ৬ জন, বাকিরা বেসামরিক
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের হামলায় আরও চারজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে এবং এরপর থেকে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটিতে ইসরায়েলি হামলায়
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি দপ্তর ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে অনুষ্ঠিত এই বৈঠকে স্টারমার ইউক্রেনের প্রতি ‘পূর্ণ সমর্থন’ জানান।
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক ইসরাইলের সামরিক অভিযানের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তিনি বলেছেন, ইসরাইল গাজায় যে সামরিক অভিযান চালিয়েছে, তা ভয়াবহ মাত্রায় আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে এবং এটি কোনোভাবেই
টানা তিন বছর ধরে ইউক্রেনে আগ্রাসন চালাচ্ছে রাশিয়া। রুশ এই আগ্রাসনের শুরু থেকেই ইউক্রেনকে বিপুল পরিমাণে সামরিক ও আর্থিক সহায়তা করে আসছে যুক্তরাষ্ট্র। সাবেক বাইডেন প্রশাসনও শেষ পর্যন্ত ইউক্রেনের পাশে