সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৫৭ পূর্বাহ্ন

স্টোকসের ব্যাটে এক যুগ পর ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন

  • আপডেট সময় সোমবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২২, ৪.৪৯ এএম
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে ১২ বছর পর চ্যাম্পিয়ন হলো ইংল্যান্ড। রোববার (১৩ নভেম্বর, ২০২২) মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে পাকিস্তান আগে ব্যাট করে ৮ উইকেটে ১৩৭ রান তোলে। জবাবে বেন স্টোকসের অপরাজিত হাফ সেঞ্চুরিতে ভর করে ৫ উইকেট ও ৬ বল হাতে রেখে জয় তুলে নেয় ইংলিশরা। স্টোকস ৪৯ বলে ৫ চার ও ১ ছক্কায় ৫২ রানে অপরাজিত থাকেন।

বল হাতে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে ফাইনালে ম্যাচসেরা হন ইংল্যান্ডের স্যাম কারান। পাশাপাশি পুরো টুর্নামেন্টে ১৩ উইকেট নিয়ে বিরাট কোহলিকে পেছনে ফেলে টুর্নামেন্ট সেরাও হন তিনি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:
পাকিস্তান: ২০ ওভারে ১৩৭/৮ (মাসুদ ৩৮, বাবর ৩২; কারান ৩/১২, রশিদ ২/২২ ও জর্ডান ২/২৭)।
ইংল্যান্ড: ১৯ ওভারে ১৩৮/৫ (স্টোকস ৫২*, বাটলার ২৬; রউফ ২/২৩)।
ফল: ইংল্যান্ড ৫ উইকেটে জয়ী এবং চ্যাম্পিয়ন।
ম্যাচসেরা: স্যাম কারান (ইংল্যান্ড)।
টুর্নামেন্ট সেরা: স্যাম কারান।

 

ফিরলেন মঈন, জয়ের দ্বারপ্রান্তে ইংল্যান্ড:

বেন স্টোকসের সঙ্গে মাত্র ৩৫ বলে ৪৮ রানের জুটি গড়ে ফিরলেন মঈন আলী। মোহাম্মদ ওয়াসিমের করা ১৯তম ওভারের দ্বিতীয় বলে বোল্ড হয়ে যান তিনি। ১২ বলে ৩ চারে ১৯ রান করে যান তিনি।

ওয়াসিমকে মেরে জয় নাগালে নিয়ে আসলো ইংল্যান্ড:

ইফতিখারের পর ১৭তম ওভার করতে আসেন ওয়াসিম। তার ওভারে ৪ চারে ১৬ রান তুলে জয় হাতের নাগালে নিয়ে আসেন মঈন আলী ও স্টোকস। তাতে ১৭ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের রান হয় ১২৬। জিততে ১৮ বলে প্রয়োজন ১২ রান। স্টোকস ৪২ ও মঈন ১৮ রানে ব্যাট করছেন।

শাহীন আফ্রিদি মাঠের বাইরে, ইফতিখারকে মেরে ব্যবধান কমালেন স্টোকস:

হ্যারি ব্রুকের ক্যাচ ধরতে গিয়ে পায়ে চোট পান শাহীন আফ্রিদি। এরপর মাঠের বাইরে গিয়ে শুশ্রূষা নিয়ে আবার মাঠে আসেন। ১৬তম ওভারে ১ বল করেই আবার মাঠ ছাড়েন। তার পরিবর্তে বাকি ৫ বল করেন ইফতিখার। ওই ওভারে ১ চার ও ১ ছয়ে ১৩ রান তুলে ব্যবধান কমান স্টোকস।

শেষ ৫ ওভারে ৪১ প্রয়োজন ইংল্যান্ডের:

১৫ ওভার শেষে ইংল্যান্ডে সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৯৭ রান। জিততে শেষ ৫ ওভারে অর্থাৎ ৩০ বলে ৪১ রান প্রয়োজন ইংল্যান্ডের। স্টোকস ২৮ ও মঈন আলী ৩ রান নিয়ে ব্যাট করছেন।

শাদাব ফেরালেন ব্রুককে:

ত্রয়োদশ ওভারে বোলিংয়ে এসে হ্যারি ব্রুককে ফেরালেন শাদাব খান। তার বলে লং-অফ দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে শাহীদ আফ্রিদির হাতে ধরা পড়েন ব্রুক। ২৩ বলে ১ চারে ২০ রান করে যান তিনি। তার আউটে স্টোকসের সঙ্গে ৪২ বলে করা ৩৯ রানের জুটিটি ভাঙলো। ১৩ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৪ উইকেটে ৮৭ রান। জিততে ৪২ বলে ৫১ রান প্রয়োজন ইংল্যান্ডের। স্টোকস ২০ রানে ও নতুন ব্যাটসম্যান মঈন আলী ১ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন।

স্টোকস-ব্রুক টানছেন ইংল্যান্ডকে:

পাকিস্তানের ছুড়ে দেওয়া ১৩৮ রান তাড়া করতে নেমে ৪৫ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বসে ইংল্যান্ড। সেখান থেকে দলের হাল ধরেন বেন স্টোকস ও হ্যারি ব্রুক। এই জুটি ইতোমধ্যে ৩৪ রান তুলেছে। তাতে ১১ ওভার শেষে ইংল্যান্ডের রান ৩ উইকেটে ৭৯। স্টোকস ১৮ ও ব্রুক ১৫ রান নিয়ে অপরাজিত আছেন। জিততে ৫৪ বলে ৫৯ রান প্রয়োজন ইংল্যান্ডে।

পাওয়ার প্লেতে খরুচে নাসিম, দুর্দান্ত রউফ:

পাওয়ার প্লেতে ৩ উইকেট হারিয়ে ৪৯ রান করেছে ইংল্যান্ড। তাদের লক্ষ্য ১৩৮ রান। এই সময়ে তাদের তিন উইকেটের দুটি পেয়েছেন হারিস রউফ।

পাওয়ার প্লেতে সবচেয়ে খরুচে ছিলেন নাসিম শাহ, দুই ওভারে দেন ২৫ রান। কোনও উইকেট পাননি পাকিস্তানি পেসার। নিজের প্রথম ওভারে ১৪ রান দেন তিনি। পরের ওভারে ইংল্যান্ড তুলে নেয় আরও ১১ রান।

বাকি চার ওভারে দুটি করে করেন রউফ ও শাহীন শাহ আফ্রিদি। দুজনেই নিজেদের প্রথম ওভারে একটি করে উইকেট পান। সবশেষ আরেকটি উইকেট পেলেন রউফ। ফিল সল্টের পর জস বাটলারকে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান তিনি।

বাটলার ঝড় থামালেন রউফ

জস বাটলারকে নিজের দ্বিতীয় শিকার বানালেন হারিস রউফ। ষষ্ঠ ওভারে তাকে মোহাম্মদ রিজওয়ানের ক্যাচ বানান পাকিস্তানি পেসার। ১৭ বলে ৩ চার ও ১ ছয়ে ২৬ রান করে আউট ইংল্যান্ড অধিনায়ক। ৪৫ রানে তৃতীয় উইকেট হারালো ইংলিশরা।

সল্টকে বিদায় করলেন রউফ

প্রথম ওভার বল হাতে নিয়েই ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নিলেন হারিস রউফ। ফিল সল্ট ৯ বলে ১০ রান করে ইফতিখার আহমেদের ক্যাচ হন। দুই বল আগে চার মারেন তিনি। দলীয় ৩২ রানে ২ উইকেট হারালো ইংল্যান্ড।

হেলসকে বোল্ড করলেন আফ্রিদি

শাহীন শাহ আফ্রিদি প্রথম ওভারে ভাঙলেন সেমিফাইনাল জেতানো উদ্বোধনী জুটি। অ্যালেক্স হেলসকে বোল্ড করেন তিনি ১ রানে। প্রথম ওভার ৭ রানে ১ উইকেট হারিয়ে শেষ করলো ইংল্যান্ড। ২ ওভারে ১ উইকেটে ১৩ রান তাদের।

পাকিস্তানের বিবর্ণ ব্যাটিং, ট্রফি জিততে ইংল্যান্ডের চাই ১৩৮ রান

ব্যাট হাতে লড়াই জমাতে পারলো না পাকিস্তান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৮ উইকেটে মাত্র ১৩৭ রান করলো তারা। ট্রফি জিততে ইংল্যান্ডকে করতে হবে ১৩৮ রান।

মোহাম্মদ রিজওয়ান আসল ম্যাচে জ্বলে উঠতে ব্যর্থ। মাত্র ১৫ রানে বিদায় নেন তিনি পঞ্চম ওভারেই। বাবর আজমকে সঙ্গ দিতে পারেননি আলোচিত ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হারিস। ১২ বল খেলে মাত্র ৮ রান করে বিদায় নেন তিনি আদিল রশিদের শিকার হয়ে। ইংলিশ স্পিনার ফেরান বাবরকেও। ২৮ বলে ৩২ রান করেন তিনি।

এরপর শান মাসুদ একাই হাল ধরেন। ইফতিখার আহমেদ (০), শাদাব খান (২০) সুবিধা করতে পারেননি। ২৮ বলে ৩৮ রান করেন মাসুদ। পরে মোহাম্মদ নওয়াজ (৫), মোহাম্মদ ওয়াসিম (৪) এসেই দ্রুত বিদায় নেন।

বল হাতে দারুণ করেন স্যাম কারান। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন তিনি। রশিদ ৪ ওভারে ২২ ও ক্রিস জর্ডান সমান বল করে ২৭ রান দেন, দুজনই পান দুটি করে উইকেট।

শেষ ওভারেও মলিন পাকিস্তান

ইনিংসের শেষ ওভারে অষ্টম উইকেট হারায় পাকিস্তান। তৃতীয় বলে ক্রিস জর্ডানের শিকার হন মোহাম্মদ ওয়াসিম। ক্যাচ ধরেন লিয়াম লিভিংস্টোন। পঞ্চম বলে শাহীন শাহ আফ্রিদি চার মারেন। ওই ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ৬ রান তোলে পাকিস্তান। তাতে তাদের সংগ্রহ ৮ উইকেটে ১৩৭ রান। ট্রফি জিততে ইংল্যান্ডকে করতে হবে ১৩৮ রান।

৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পাকিস্তান

পাকিস্তানকে টেনে তুলছিলেন শান মাসুদ। তবে চল্লিশ ছাড়াতে পারলেন না। ১৭তম ওভারে লিয়াম লিভিংস্টোনকে ক্যাচ দিলেন তিনি। তাকে ৩৮ রানে ফেরান স্যাম কারান। ২৮ বলের ইনিংসে ছিল ২ চার ও ১ ছয়। ১২১ রানে পঞ্চম উইকেট হারায় পাকিস্তান। আর ২ রান যোগ করে পরের ওভারে শাদাব খানও ফেরেন ক্রিস জর্ডানের বলে ক্রিস ওকসকে ক্যাচ দিয়ে। ১৪ বলে ২ চারে ২০ রান করেন তিনি। কারান তার পরের ওভারে মোহাম্মদ নওয়াজকে (৫) লিয়াম লিভিংস্টোনের ক্যাচ বানান। ১২৯ রানে নেই সাত উইকেট। ৮ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে পাকিস্তান।

৮৮ বলে পাকিস্তানের একশ

৪৯ বলে প্রথম পঞ্চাশ করা পাকিস্তান ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১০০-তে পৌঁছালো ৮৮ বল খেলে। ১৫তম ওভারের তৃতীয় বলে দলের একশ হয়েছে। ক্রিজে আছেন শান মাসুদ ও শাদাব খান।

শূন্য হাতে বিদায় ইফতিখারের

টানা দুই ওভারে দুটি উইকেট হারালো পাকিস্তান। দলীয় ৮৪ রানে বাবর আজমকে মাঠছাড়া করেন আদিল রশিদ। আর একটি রান যোগ করে চতুর্থ উইকেট হারায় পাকিস্তান। ৬ বল খেলে রানের খাতা না খুলে বেন স্টোকসের বলে পেছনে জস বাটলারের ক্যাচ হন ইফতিখার আহমেদ।

রশিদের বলে ফিরতি ক্যাচে বিদায় বাবরের

পানি পানের বিরতির পর লিয়াম লিভিংস্টোনের ওভার থেকে ছয় ও চারে ১৬ রান তুলে নেন শান মাসুদ। আদিল রশিদ তৃতীয় ওভারে বল হাতে নিতেই পেলেন বড় উইকেট।

রশিদের গুগলিতে তার হাতেই ক্যাচ দেন পাকিস্তানের অধিনায়ক বাবর আজম। ২৮ বলে ২ চারে ৩২ রানে থামলেন তিনি। ৮৪ রানে পাকিস্তান হারালো তৃতীয় উইকেট। ওভারটি মেডেন দিয়ে শেষ করেন ইংলিশ স্পিনার।

১০ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর ২ উইকেটে ৬৮

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়ার প্লেতে ১ উইকেট হারিয়ে ৩৯ রান করে পাকিস্তান। আর ১০ ওভারে সংগ্রহ আরও একটি উইকেটের বিনিময়ে ৬ ৮ রান।

শান মাসুদ ১১ ও বাবর আজম ২৯ রানে অপরাজিত খেলছেন।

রশিদের শিকার হারিস

নিজের সপ্তম বলে চার মেরে রানের খাতা খোলা মোহাম্মদ হারিস লম্বা সময় থাকতে পারলেন না ক্রিজে। ১২ বলে ৮ রান করে আদিল রশিদের প্রথম বলেই মাঠ ছাড়েন তিনি। লং অনে বেন স্টোকস সহজ ক্যাচ ধরেন। ৪৫ রানে দ্বিতীয় উইকেটের পতন হলো পাকিস্তানের।

পাওয়ার প্লেতে পাকিস্তানের ১ উইকেটে ৩৯ রান

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে পাওয়ার প্লেতে বড় সংগ্রহ হলো না পাকিস্তানের। এক উইকেট হারিয়ে ৩৯ রান তাদের। বাবর আজম ১২ বলে ১৬ রান করেছেন। সপ্তম বলে চার মেরে রানের খাতা খোলেন মোহাম্মদ হারিস।

কারানের বলে বোল্ড রিজওয়ান

পাওয়ার প্লেতে থাকবে বাউন্ডারি-ওভার বাউন্ডারির বর্ষণ। কিন্তু পাকিস্তান সুবিধা করতে পারছে না। চতুর্থ ওভারে ক্রিস ওকসকে ছক্কা মেরে প্রথম ওভার বাউন্ডারির দেখা পান মোহাম্মদ রিওজয়ান। তাকেই ফিরতে হলো পরের ওভারে। স্যাম ক্যারানের ওয়াইড লাইনের বল তার ব্যাটে লেগে স্টাম্পে আঘাত করে। ১৪ বলে ১ ছয়ে ১৫ রান করে আউট ওপেনার রিজওয়ান। ২৯ রানে প্রথম উইকেট হারালো পাকিস্তান।

কোনও বল না খেলেই পাকিস্তানের ২ রান

ইংল্যান্ড-পাকিস্তান ফাইনালের প্রথম বলই শুরু হলো সামনের পায়ের নো বলে। ইংলিশ পেসার বেন স্টোকস পরের বলটিও দেন ওয়াইড। কোনও বল না খেলেই পাকিস্তানের স্কোরবোর্ডে ২ রান। তবে ফ্রি হিট থেকে কোনও রান নিতে পারেনি তারা। প্রথম ওভার শেষে কোনও বাউন্ডারি ছাড়া তারা তুলেছে ৮ রান। ৪ রান আসে দ্বিতীয় ওভার থেকে। ২ ওভারে পাকিস্তানের স্কোর কোনও উইকেট না হারিয়ে ১২ রান।

ফাইনালে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো ইংল্যান্ড

বৃষ্টির চোখ রাঙানি উপেক্ষা করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালের টস হয়ে গেলো। মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছে ইংল্যান্ড। আগে ব্যাটিং করবে পাকিস্তান।

নির্ধারিত সময়ের মিনিট দশেক আগে টস হয়। জস বাটলার টস জেতেন। আগে ফিল্ডিং নেওয়া প্রসঙ্গে ইংল্যান্ড অধিনায়ক বলেছেন, ‘বিশাল ম্যাচ, স্নায়ুচাপ ধরে রেখেছি, দলের মধ্যে দারুণ শক্তি বিরাজ করছে এবং স্টেডিয়ামেও দারুণ পরিবেশ। দুই দলই দারুণ ফর্মে। উইকেট ভালো মনে হচ্ছে। আবহাওয়ার কথা ভেবে আমরা প্রথমে বোলিং নিলাম।’

সেমিফাইনালের দল নিয়েই মাঠে নামছে ইংল্যান্ড। মার্ক উড কিংবা ডেভিড মালানের জায়গা হলো না। খেলবেন ক্রিস জর্ডান ও ফিলিপ সল্ট।

টসের পর বাবর আজমও বললেন তিনি হলেও ফিল্ডিং নিতেন আগে, ‘আমরা বোর্ডে রান তুলে তাদের ওপর চাপ তৈরির চেষ্টা করবো। দল যেভাবে খেলছে অসাধারণ। ইতিহাস ফিরে আসতে পারে (১৯৯২ থেকে)… আমরা আমাদের সেরাটা করবো।’

পাকিস্তান একাদশ: মোহাম্মদ রিজওয়ান (উইকেটকিপার), বাবর আজম (অধিনায়ক), মোহাম্মদ হারিস, শান মাসুদ, ইফতিখার আহমেদ, মোহাম্মদ নওয়াজ, শাদাব খান, মোহাম্মদ ওয়াসিম, নাসিম শাহ, হারিস রউফ, শাহীন শাহ আফ্রিদি।

ইংল্যান্ড একাদশ: জস বাটলার (অধিনায়ক ও উইকেটকিপার), অ্যালেক্স হেলস, ফিল সল্ট, বেন স্টোকস, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলী, স্যাম কারান, ক্রিস ওকস, ক্রিস জর্ডান, আদিল রশিদ।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort