শক্তিমত্তায় বাংলাদেশের চেয়ে বেশ এগিয়ে কুয়েত ফুটবল দল। কিন্তু পুরো ম্যাচজুড়ে দারুণ লড়াইয়ে সেটি ভুলিয়ে দিচ্ছিলেন জামাল ভূঁইয়ারা। নির্ধারিত ৯০ মিনিট পর্যন্ত একের পর এক আক্রমণে তারা কুয়েত রক্ষণের পরীক্ষা নিয়েছেন। দুর্দান্ত সব সেভ দিয়ে গোলবার সামলেছেন আনিসুর রহমান জিকো। কিন্তু ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গড়াতেই বাংলাদেশ খেই হারায়। ১০৫ মিনিটের একমাত্র গোলটি বাংলাদেশকে সাফ থেকে বিদায় করে দিয়েছে।
এর আগে গোলশূন্য সমতার পর ম্যাচটি গড়ায় অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে। প্রথমার্ধের নির্ধারিত ১৫ মিনিট শেষ হতেই চতুর্থ রেফারি দুই মিনিট ইনজুরি সময় দেন। যার প্রথম মিনিটেই গোল হজম করে বাংলাদেশ। সংঘবদ্ধ আক্রমণে বক্সের মধ্যে বল ঠেলে দেন কুয়েত মিডফিল্ডার। সেখানে কুয়েত ফুটবলার আব্দুল্লাহর মার্কিংয়ে ছিলেন পরীক্ষিত ডিফেন্ডার তপু বর্মণ। কিন্তু তিনি চার্জে আসেননি আবার ঠিকমতো ব্লকও করতে পারেননি। ফলে তপুর পায়ের ফাঁক দিয়ে আব্দুল্লাহর শট জড়ায় বাংলাদেশের জালে।