বন্দর ইউনিয়নের কুলচরিত্র উলাখ এলাকার আস মাহামুদ উরুফে খোকন এক অভিশাপের নাম। তার কাজ একটাই ছলে বলে কৌশলে মানুষের সম্পদ লুটপাট চাঁদাবাজি ও ভূমিদস্যুতা করা। ইতিপূর্বে সে নিরীহ মানুষের সম্পদ লুটপাট চাদাবাজী ও ভূমিদস্যুতার অভিযোগে একাধিকবার গ্রেফতার হয়। জেল থেকে বের হয়ে আবার সে অপরাধের নেশায় মেতে উঠে এলাকায় রয়েছে তার একটি দস্যু বাহিনী। গত বিশ এপ্রিল আউয়াল নামে বাড়ি খালি এলাকার এক নিরীহ ব্যক্তি বন্দর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বরাবর ভূমিদস্যু খোকনকে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে কোন প্রকার কাগজপত্র না দেওয়ার জন্য একটি আবেদন করেন। আবেদনে বলেন ভূমিদস্যু আস মাহামুদ উরুফে খোকন তার আত্মীয় মরহুমা হামিদা খাতুন এর সম্পদ গ্রাস করার নেশায় মেতে উঠেছে। হামিদা খাতুন ২৭ বছর পূর্বে মারা যান। মৃত্যু কালে ওয়ারিশ হিসেবে একমাত্র ছেলে কে রেখে যান। হামিদা খাতুন এর ছেলের নাম আমির হামজা। আমির হামজা একজন প্রবাসী। আমির হামজা ২০০৭ সালে তার পৈতৃক সমস্ত সম্পদ বিক্রি করে দেন। আমি ও আমার প্রতিবেশী সমস্ত সম্পদ ক্রয় করে রাখি। ভূমিদস্যু খোকন হামিদা খাতুন কে নিঃসন্তান দাবি করে চেয়ারম্যান অফিস থেকে ওয়ারিস সার্টিফিকেট তোলার চেষ্টা করতেছে। সে মিথ্যা সাক্ষী তৈরি করে এসব করতেছে। তথ্যসূত্রে আরো জানা যায় ভূমিধস্যু খোকন আমির হামজার জন্ম নিবন্ধন ডাটা সেন্টার থেকে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করতেছে এ ব্যাপারে গত ২৮শে জানুয়ারি ২০২৫ আমির হামজার পক্ষে তার মামা নুরুজ্জামান সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করেন। এলাকার নিরীহ মানুষের দাবি ভূমিদস্যুরা যদি এখনো এভাবে মানুষের ক্ষতি করেন এদের কাছে গ্রামের সাধারণত জনগন থেকে প্রবাসীরা কেউ নিরাপদ নন। এ ব্যাপারে তারা সরকারের। হস্তক্ষেপ জরুরী মনে করেন। ও জানতে চান সব সরকারের সময় ভূমিদস্যু খোকনের ক্ষমতা
প্রভাব খোকনের খুঁটির জোর কোথায়?