বন্দর প্রতিনিধিঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যখন আওয়ামিলীগ সরকারের পতন হয়। সাবেক প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন পেছনের দরজা দিয়ে হেলিকপ্টার যোগে ভারতে পালিয়ে যায়। আওয়ামিলীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতারা যেখানে ঘা ঢাকা দিয়ে আছে। সেখানে মদনপুর এলাকার কনক্রিয়েট টিক টকার মাফিয়া আক্তার তানিয়ার চলছে রমরমা অবৈধ মাদক ব্যবসা। যিনি বন্দর উপজেলর যুব মহিলা আওয়ামীলীগ নেত্রী। যার তত্বাবধানে বিশাল মাদক সাম্রাজ্যের আধিপত্য বিস্তার করছে। মাফিয়া আক্তার তানিয়ার রয়েছে সুবিশাল মাদক ব্যবসার সিন্ডিকেট বাহিনী। যাদের নিয়ন্ত্রণে আড়াইহাজার থেকে রুপগঞ্জ, বন্দর,সোনারগাঁও ও মেঘনা সহ আশেপাশের এলাকা। তার সেকেন্ড ইন কমান্ডার আশিকুর, বাদল, সিরাজ ও অহিদ ও সোহেল মেম্বার । তাদের মাদক ব্যবসার ফলে এলাকার উঠতি বয়সী তরুণ তরুণী মাদক সেবনে জড়িয়ে পড়ছে। এমনকি কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী সহ মাফিয়ার মাদক ব্যবসার করাল গ্রাসে নিমজ্জিত হয়ে সর্বস্ব হারাচ্ছে। আর এসকল মাদকসেবীরা মাদকের টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে চুরি ডাকাতি ছিনতাই রাহাজানি সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে। কখনো আবার ইভটিজিং ও খুনের খারাবি চালিয়ে যাচ্ছে। এলাকায় মাফিয়া আক্তার তানিয়ার রয়েছে সুবিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী। তার অপরাধের বিরুদ্ধে কেহ প্রতিবাদ করার সাহস পায়না। এমনকি প্রশাসনের অনেক অসাধু ব্যাক্তির যোগসাজশে দিনের পর দিন মাফিয়ার মাদক ব্যবসা চলছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার অনেক নিরীহ লোক মাফিয়ার মাদক ব্যআসার খপ্পরে পরে বাড়ি-ঘর বিক্রি করে সহায় সম্বলহীন হয়ে গেছে। একসময় ছিল তার দাপটে এলাকার কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায়নি। প্রতিবাদ করলেই মিথ্যা মামলা সহ খুন গুম করিয়া ফেলার হুমকি আসতো। তবে এ বিষয়ে মাফিয়া আক্তার তানিয়ার নিকট জানতে চাইলে তিনি মিথ্যা অভিযোগ বলে এড়িয়ে যান। তাই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রশাসনের নিকট এলাকাবাসীর দাবী যেন মাফিয়া আক্তার তানিয়ার মাদক ব্যবসা নির্মূল করে। যেন তাকে আইনের আওতায় নিয়ে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করান।