মোঃআলী হোসেন পিতা মৃত সানাউল্লাহ সং মনারবাড়ি ধামগড়।উল্লেখ্য,একেএম ইব্রাহীম খন্দকার পিতা মৃত আব্দুল খন্দকার সং গোদনাইল ভূইয়াপাড়া,সিদ্ধিরগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ তার থেকে ৪ টি তুলার মেশিন ক্রয় করে তুলা প্রস্তুত করতে নারায়ণগঞ্জ খাজা সুপারমার্কেট একটি গোডাউন বাড়া নিয়ে ২০০৯ থেকে সুনামের সাথে ব্যবসা করে আসছি।২০০১৩ ইং হতে ২০০২২ ইং ৯ বছরের বিদ্যুৎ বিল আমি একা বহন করেছি।এই বিদুৎ বিলের সাথে খন্দকারের জলসা ঘরে ৬ি বাতি,৬ টি ফ্যান একটি তার বাড়িতে পানির মটর,৪টি ফ্যান,২টি ওশানটন মেশিন,১টি বিদ্যুৎতীক চুলা,২টি এসি,ও অটো ২০/৩০ টি অটো চার্জের গ্রেজ ছিলো অটো চার্জ দেওয়া হত। ৬ টি দোকানের বিদ্যুৎ বিল বাসা বাসার বিদ্যুৎ বিল আমাকে পরিশোধ করতে হয়েছে।যার সর্বমোট বিল ৩৩লাক্ষ টাকা।খন্দকার পূবের মিটার টেম্পরিং করে বিদ্যুৎ ব্যবহারের কারনে টার্চ ফোন টিম কতৃক দরা পড়ায় ৬৮ লাক্ষ ৯৬ হাজার টাকা তাকে জরিমানা করে। তখন খন্দকার হজ্বে ছিলেন আমি নগদ ১লাক্ষ টাকা উৎকোচ দেই পরে ৭ লাক্ষ ৯২ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে বিদ্যুৎ এর সমস্যা সমাধান করি।খন্দকার এখনো আমার পাওনা টাকা পরিশোধ করেনি।এইসব বিষয় একাদীকবার বৈঠক হবার পর ও খন্দকার সমাধান না করিয়া ০৫/০২/২০১৪ ইং আমার সাথে বেইমানি করে মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার গোডাউনে থাকা আমার তালা ভেঙ্গে সে নিজস্ব তালা জুলিয়ে দেয়। গোডাউনে আমার মামলা এর বিবরন ওপেনার মেশিন ৪টি যার মুল্য ৮লাক্ষ টাকা অতিরিক্ত মটর ৫ঘোড়া যার মুল্য ২ লাক্ষ টাকা,ক্যাবল ১২০ ফিট যার মুল্য ১৫ হাজার টাকা মেশিনের যন্ত্রপাতি যার মুল্য ২ লাক্ষ টাকা।অফিসের ড্রয়ারে আমার প্রয়োজনিয় কাগজপত্র সহ তার সাথে গোডাউনের চুক্তি পত্র দলিল রেয়েছে।চুক্তির যামানত হিসাবে তাকে আমি ২ লাক্ষ টাকা প্রদান করেছি যেটা সেই চুক্তি পত্রে আছে।খন্দকার দূলোভের পার্শবন্তি হয়ে আমাকে হয়রানী করার জন্য মিথ্যা এর আশ্রয় নিতেছে আমার পাওনা টাকা ও মালামাল দিতে অস্বীকার করিতেছে।খন্দকার অতীতেও রাজনৈতিক ভাবে আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে আমাকে ভিবিন্ন ধরনের প্রাননাশের হুমকি দিয়ে আসছে।আমি যদি পাওনা টাকা ও মালামাল দাবী করি তা হলে আমাকে ও আমার পরিবারের অন্যান সদস্যদের মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে আসছে। আমি প্রশাসনের সু দৃষ্টি কামনা করছি প্রশাসনের উর্দতমকর্মকর্তাগন যতি বিষয়টা একটু দেখেন আমি আমার পরিবার সুন্দর মতো বাঁচতে পারবো না হলে আমি তো সব হারিয়ে এখন নিশ্ব হয়ে গেছি তাই আমার আমার পরিবারের কথা চিন্তা করে বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরে ঘুরতেছি দিনের পর দিন এমন কি সিদ্ধিরগঞ্জ থানাতে ও অভিযোগ করেছি কোন সুফল পাইতেছিনা।তাই মাননীয় পুলিশ সুপার মহোদয় আপনি বিষয়টি দেখবেন বলে আশা রাখি।