সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ অপরাহ্ন

সোনারগাঁয়ে মূল লড়াই হবে দুই হেভিওয়েট প্রার্থীর মধ্যে

  • আপডেট সময় সোমবার, ১৩ মে, ২০২৪, ৯.৫৭ এএম
  • ৫৮ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার : নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে জমে উঠেছে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন। লড়াই হতে যাচ্ছে দুই যোগ্য ও অযোগ্য প্রার্থীর মধ্যে। দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন চারজন। তবে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ এবার দলীয় প্রতীকে প্রার্থী দিচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে যে চারজন প্রার্থী হয়েছেন তারা হলেনÑ উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মাহফুজুর রহমান কালাম, ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল ওমর বাবু, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নু ও সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দার।
এরমধ্যে হেভিওয়েট চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজুর রহমান কালাম বিগত সময়ে দুইবার নৌকা প্রতীকের বিপক্ষে নির্বাচন করে পরাজিত হন। তিনি এবারও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হয়েছেন। জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নেত্রী দলীয় মার্কাবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ঘোষণা করেছেন। তবে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।’ নেত্রীর নির্দেশ মেনে এ নির্বাচনে স্থানীয় সংসদ সদস্য কোনো প্রকার হস্তক্ষেপ করবেন না বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন। আমি সাধারণ মানুষের ভালোবাসা ও দোয়া পাচ্ছি। আমি উপজেলাবাসীর পাশে থেকে উন্নয়নে কাজ করতে চাই।
অপর চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবুল ওমর বাবু জানান, দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থী হয়েছি। তবে এবারের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন আনন্দঘন ও উৎসবমুখর হবে। সাধারণ ভোটাররা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করতে পারবেন।
অপরদিকে চেয়ারম্যান প্রার্থী আলী হায়দার জানান, ‘দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থী হতে পেরেছি। দলীয় প্রতীক থাকলে দল যাকে মনোনয়ন দিতো তার পক্ষেই কাজ করতাম।’
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী থাকলেও মূল লড়াই হবে দ্বি-মুখী। আর এ লড়াইটা হবে মাহফুজুর রহমান কালাম ও বাবুল ওমর বাবুর মধ্যে। তাদের দু’জনেরই জনসমর্থন ও ভোটার রয়েছে। এখন স্থানীয় বর্তমান সংসদ সদস্যের দিকেূ তাকিয়ে আছে সবাই। তিনি যাকে পছন্দ করবেন তারই জয়ের সম্ভাবনা বেশি হতে পারে।
উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি সামসুল ইসলাম ভূঁইয়া জানান, উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকায় প্রার্থী হতে কোনো বাঁধা নেই। তবে উপজেলা আওয়ামীলীগের চারজন পদধারী নেতা চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন। প্রার্থীর সংখ্যা বেশি হলেও এ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ৫০ হাজার ৬৬৮ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৮১ হাজার ৪১৪ জন, আর নারী ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৫৪ জন। দ্বিতীয় ধাপে ২১ মে এ উপজেলায় ১৪১টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এই নির্বাচনে চারজন চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন।
স্থানীয় রাজনৈতিক সমীকরণ বলছে, মূল লড়াইটা হবে চেয়ারম্যার প্রার্থী মাহফুজুর রহমান কালাম ও বাবুল ওমর বাবুর মধ্যে, অর্থাৎ যোগ্য-অযোগ্যের মধ্যে। কে যোগ্য আর কে অযোগ্য তাই-ই এখন দেখার সময়।
সূত্রে আরও জানা গেছে, মাহফুজুর রহমান কালাম সোনারগাঁ উপজেলাবাসীর ভালোবাসা ও তাদের দোয়ায় প্রার্থী হয়ে নির্বাচন করার ঘোষনা দেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় রাজনৈতিকসূত্রে জানা গেছে, মাহফুজুর রহমান কালামের শক্ত প্রতিদ্ব›দ্ধী হিসেবে দাঁড়িয়েছেন বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান বাবুল ওমর বাবু। তবে এই নির্বাচনে জনমত জরিপে এগিয়ে রয়েছেন মাহফুজুর রহমান কালাম। তাঁর নিজস্ব ভোট ব্যাংক থাকায় তিনি রীতিমতো ভোটের মাঠে জনপ্রিয়তার শীর্ষে এগিয়ে রয়েছেন।
জানা গেছে, বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সোনারগাঁয়ে চেয়ারম্যান হতে যারপরনাই চেষ্টা চালিয়েছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুর রহমান কালাম। সেইবার দলীয় প্রতিকে নির্বাচন হলেও নৌকা না পেয়ে নৌকা প্রার্থীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে নির্বাচন করেছিলেন তিনি। যদিও ভোটের খেলায় পরাজিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে এমপি পদে মনোনয়ন চাইলেও বি ত হয়েছেন। তাই এবারের উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতিক না থাকায় যেন কোমর বেঁধেই মাঠে নেমেছেন তিনি। এই উপজেলা নির্বাচনী মাঠেও তার শক্ত অবস্থান রয়েছে। একটি আলাদা ক্লিন ইমেজও রয়েছে তাঁর। তাই চেয়ারম্যান¿ পদপ্রার্থী মাহফুজুর রহমাস কালামের বর্তমানে ভোট ব্যাংক বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে, স্থানীয় ভোটারদের সাথে আলাপ করে এমনটাই জানা গেছে। তিনি বিভিন্ন ইউনিয়নে ও বিভিন্ন এলাকায় প্রচার-প্রচারনা, প্রতিটি বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করেছেন। তিনি একের পর এক উঠান বৈঠকে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের পাশে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করে ভোটারদের সমর্থন আদায়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সকলেই স্বতঃস্ফুর্কভাবে তার পক্ষে কাজ করার জন্য মাঠে রয়েছেন।
অন্যদিকে, চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবুল ওমর বাবু স্থানীয় বর্তমান সংসদ সদস্য কায়সার হাসনাতের সমর্থন পেয়ে ভোটের মাঠে সুবিধা করতে পারবেন বলে ভোটারদের ধারনা। ভোটের মাঠে তিনিও এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা গেছে। তবে স্থানীয় সংসদ সদস্য কায়সার হাসনাত প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কোনো প্রার্থীর পক্ষেই থাকবেন না বলে স্থানীয়দের বিশ্বাস। তা না হলে তিনিও সোনারগাঁবাসীর জনসমর্খন হারাবেন এবং আগামী সংসদ নির্বাচনে তার পক্ষে কেউই কাজ করবে না বলেও জানা গেছে। এমনিতেই তিনি সস্ত্রীক বিদেশ ভ্রমনে গিয়ে বিভিন্ন সমালোচনার জস্ম দিয়েছেন। সোনারগাঁয়ের বেশির ভাগ জনগনই তাকে নেতিবাচক চোখে দেখছেন। তিনি আস্তে আস্তে তার জনসমর্থনও হারাচ্ছেন। এছাড়াও সোনারগাঁয়ের একজন নেতার কথায় তিনি উঠছেন, বসছেন। তার কথায় তিনি সবকিছুই করছেন। যা কারো কাছেই ভালো চোখে দেখার মতো নয়। স্থানীয়দের অভিমত, আমরা এই নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর পক্ষেইা স্থানীয় এমপি কায়সার হাসনাতের নগ্ন হস্তক্ষেপ আশা করি না। তিনি ভোটারদেরকে কেন্দ্রে গিয়ে সুষ্ঠুভাবে, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোট দিতে সুযোগ দিবেন বলে আশা করছি।
এদিকে মাঠ জরিপে, ঘোড়া প্রতিকে মাহফুজুর রহমান কালাম ৯৫ ভাগ এগিয়ে আছেন বলেও তার সমর্থকরা জানান। তারা জানান, আমাদের প্রচুর ভোট রয়েছে। আমাদের জয় ইনশাআল্লাহ হবেই কবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বেশি ভ‚মিকা রাখে সোনারগাঁবাসীর আন্তরিকতা ও পারিবারিক সম্পর্কের প্রভাব।
সরেজমিন ঘুরে আরও দেখা গেছে, প্রচার প্রচারনায় ব্যস্ত সময় পার করছেন সকল প্রার্থীরা। বিভিন্ন শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছে প্রতিটি গ্রাম-এলাকা, পাড়া-মহল্লা। উৎসুক ভোটাররা জানান, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হতে পারেন মাহফুজুর রহমান কালাম ভাই। তার সাথে সোনারগাঁয়ের জনগনের রয়েছে নিবীড় সম্পর্ক।
গত ২রা মে বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের মাঝে প্রতিক বরাদ্দের সময় মাহফুজুর রহমান কালাম পেয়েছেন ঘোড়া প্রতিক। আর বাবুল ওমর বাবু পেয়েছেন আনারস প্রতিক। সবকিছু মিলিয়ে সব কয়টা ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের অবস্থান আনারস প্রতিকের তুলনায় ঘোড়া প্রতিকের। ভালো অবস্থানেই রয়েছে। সুষ্ঠু ভোট হলে জয়ের সম্ভাবনাই বেশি। তবে স্থানীয় ভোটাররা চান একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন।
এলাকার প্রবীন ভোটারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, আনারস প্রতিকের বাবুল ওমর বাবুর সাথে এলাকার মুরব্বি শ্রেণীর লোকজন কম। তার সাথে বহিরাগত ভোটারবিহীন তরুনদের দেখা যায় প্রায় সময়। এদের মধ্যে বেশির ভাগই অন্য এলাকার।
তবে নাম প্রকাশে অচ্ছিছুক কতিপয় ভোটাররা জানান, আনারস প্রতিকের ভোট প্রার্থনার সময় তার পক্ষ হয়ে কিছু বহিরাগত তরুন ভোটারদেরকে আনারস প্রতীকে ভোট দেয়ার জন্য বিভিন্নভাবে হুমকী, প্রলোভন ও ভয়-ভীতি দেখাচ্ছে। তাদের এমন হুমকীর ভয়ে ভোটাররা অনেকেই আতংকিত অবস্থায় রয়েছেন। তারা বলছেন, এখন ভোট প্রার্থনার সময় যদি আনারস প্রার্থীর পক্ষে বহিরাগতরা এমন হুমকী-ধামকী ও ভয়ভীতি দেখায়, তাহলে নির্বাচনের দিন বা নির্বাচনের পরে যে কি হবে তাতেই বুঝা যাচ্ছে, এই নির্বাচনে এখন যোগ্য আর অযোগ্যের মধ্যে লড়াই হবে। ২০১৯ সালের উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হন বাবুল ওমর বাবু। ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর বাবুর নিজ এলাকা সোনারগাঁয়ের কাঁচপুরে একক আধিপত্য গড়ে তোলেন তিনি। আরও অভিযোগ রয়েছে, ব্যস্ততম অ ল কাঁচপুরের ফুটপাত থেকে শুরু করে অবৈধ স্ট্যান্ড; সব কিছুই বাবুর নিয়ন্ত্রণে। দীর্ঘ পাঁচ বছর ভাইস চেয়ারম্যান পদে থাকলেও এবার তিনি উপজেলার চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন। দলীয় প্রতীক না থাকায় বাবু ওমরও কোমর বেঁধে ভোটের মাঠে নেমেছেন। মোটা অংকের অর্থও ছড়াচ্ছেন চারদিকে।
স্থানীয়রা বলছেন, সোনারগাঁয়ে একাধিক প্রার্থী থাকলেও ভোটের মাঠে উত্তাপ ছড়িয়ে যাচ্ছেন মাহফুজুর রহমান কালাম। তবে অর্থবৃত্তের দিক থেকে এগিয়ে রয়েছেন বাবুল ওমর বাবু এবং লোকবলের সমর্থনের দিক থেকে বেশি এগিয়ে রয়েছেন মাহঘুজুর রহমান কালাম। যদিও রাজনীতিতে বেশ প্রবীন এবং দক্ষতার বিচারে মাহঘুজুর রহমান কালামকে এগিয়ে রাখছেন অনেকেই। তবে বিভিন্ন জায়গায় বক্তব্য দিয়ে এবং তার কর্মগুণে বাবুল ওমল বাবু সমালোচিত হচ্ছেন বার বার। ভোটাররা বলছেন, এবারের নির্বাচনে কালাম ও বাবু ওমরের টক্কর হবে জমজমাট। তবে আমরা ভোটাররা ভোটের দিন যোগ্য প্রার্থীকেই বেছে নিব। আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। দুই প্রার্থীই নির্বাচনের মাঠে হেভিওয়েট। তবে ভোটাররা সবশেষে তাদের যোগ্য প্রার্থীকেই বেছে নিবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
ঘোড়া প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থী মাহফুজুর রহমান কালাম জানান, আমি প্রতিটা দিন ভোটারদের কাছে যাচ্ছি। তাদের নিকট দোয়া ও ভোট প্রার্থনা করছি। ব্যাপক সাড়াও পাচ্ছি। স্থানীয় জনগণ আমার পক্ষেই কাজ করছেন, আমার সাথে আছেন, প্রচার প্রচারনাও চালাচ্ছেন। জনগণের বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমি তাদের মুখ উজ্জল করবো ইনশাআল্লাহ।
অপরদিকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ৬ জন। তারা হলেনÑ উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মাছুম চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মো. আজিজুল ইসলাম মুকুল, সদস্য মোহাম্মদ মাহাবুব পারভেজ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক নেতা জহিরুল ইসলাম খোকন, কেন্দ্রীয় শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক ও জেলা শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল ফয়েজ শিপন ওা বিএনপি’র বহিস্কৃত নেতা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন ভূইয়া।
এছাড়া মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়েছেন ৫ জন। তারা হলেনÑ উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক কোহিনুর ইসলাম রুমা, সদস্য মাহমুদা আক্তার ফেন্সি, অ্যাডভোকেট নুরজাহান, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হেলেনা আক্তার এবং যুগ্ম সম্পাদক ও সনমান্দি ইউনিয়ন যুবলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ফরিদা পারভীন শ্যামলী।
তারাও জনগনের দ্বার গোড়ায় যাচ্ছেন এবং ভোট প্রার্থনা করছেন। তবে পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীর মধ্যে উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মাছুম চৌধুরী রয়েছেন জনসমর্থনে সবথেকে এগিয়ে। এছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী উগজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য মাহবুব পারভেজ অর্থের দিক থেকে ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মো. আজিজুল ইসলাম মুকুলও রয়েছেন জনসমর্থনের দিক থেকে এগিয়ে।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থীদের মধ্যে জনসমর্থনে এগিয়ে রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক কোহিনুর ইসলাম রুমা এবং যুগ্ম সম্পাদক ও সনমান্দি ইউনিয়ন যুবলীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক ফরিদা পারভীন শ্যামলী।
সবশেষে ২১ মে ভোটের দিন ভোটারদের ভোটের মাধ্যমেই প্রমাণ হবে কে যোগ্য আর কে অযোগ্য।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort