ফতুল্লায় সোহেল গাজী (২৫) নামক এক যুবকের মৃত দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। স্ত্রীর সাথে অভিমান করে তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। নিহত সোহেল গাজী নাটোর জেলার সদর থানার মৃত পান্না গাজীর পুত্র ও ফতুল্লা থানার উত্তর নরসিংপুরের মতিউরের ভাড়াটিয়া। শনিবার (২৬ ফেব্রুয়ারী) মধ্যরাতে নিহতের লাশ ফতুল্লা থানার উত্তর নরসিংপুরস্থ মতিউরের ভাড়াটিয়া বাসা থেকে উদ্ধার করে পুলিশ।
ঘটনাস্থলে যাওয়া ফতুল্লা মডেল থানার উপ-পরিদর্শক গোলাম মোস্তফা খানঁ জানায়, নিহত সোহেল গাজী স্ত্রী কে নিয়ে মতিউরের বাসায় ভাড়া থাকে এবং স্থানীয় একটি গার্মেন্টসে কাজ করতো।শনিবার দিবাগত রাত একটার দিকে স্ত্রীর সাথে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে নিহত সোহেল গাজী বাসা থেকে বের হয়ে স্ত্রীকে ঘরের ভিতর রেখে বাইরে থেকে ঘর আটকে দেয়। রাত দুইটার দিকে নিহত সোহেল গাজীর মৃত দেহ ঘরের বাইরে ছাদের সাথে থাকা লোহার সাথে গলায় ফাঁস দেওয়া দেখতে পেয়ে পুলিশে সংবাদ দেয় বাড়ীর লোকজন। সংবাদ পেয়ে পুলিশ রাত দুইটার দিকে ঘটনাস্থলে গিয়ে মৃত দেহ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়। নিহত সোহেল গাজী মাদকাসক্ত ছিলো বলে তিনি জানান।