বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৪২ অপরাহ্ন

তারেক রহমান-সালামের রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিলের রায় প্রকাশ

  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ২.২৮ পিএম
  • ২ বার পড়া হয়েছে

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও একুশে টেলিভিশনের চেয়ারম্যান আবদুস সালামের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বাতিল করে পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট।
এ মামলার বাকি দুই আসামি ছিলেন, সাংবাদিক মাহাথীর ফারুকী খান ও কনক সারওয়ার।
সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে ১১ পৃষ্ঠার ওই রায় প্রকাশ করা হয়।
২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি লন্ডন থেকে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেওয়া বক্তব্য একুশে টিভি সরাসরি সম্প্রচার করে। পরদিন তারেক রহমান ও একুশে টেলিভিশনের মালিক আব্দুস সালামের নামে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি চায় তেজগাঁও থানা পুলিশ।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি পাওয়ার পর তেজগাঁও থানার এসআই বোরহান উদ্দিন ওই বছরেরই ৮ জানুয়ারি মামলা করেন। তদন্ত শেষে ২০১৭ সালের ৬ সেপ্টেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দেন গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক এমদাদুল হক।
অভিযোগপত্রে তারেক ও সালামের সঙ্গে একুশে টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক মাহাথীর ফারুকী খান ও জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক কনক সারওয়ারের নাম যোগ করা হয়। পরে আদালত অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।
এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আব্দুস সালাম হাইকোর্টে আবেদন করেন। হাইকোর্ট ২০১৭ সালে রুল ও স্থগিতাদেশ দেন। সেই রুলের শুনানি শেষে ৩১ অক্টোবর রায় দেওয়া হয়।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন, সিনিয়র অ্যাডভোকেট এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও শাহদীন মালিক, আইনজীবী কায়সার কামাল, এস এম শাহজাহান ও মো. তায়্যিব-উল-ইসলাম সৌরভ।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো.জসিম সরকার ও রাসেল আহাম্মদ, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল গিয়াস উদ্দিন রাজি, শামীমা আক্তার বানু, লাবণী আক্তার ও কাজী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান।
৩১ অক্টোবর মাহবুব উদ্দিন খোকন জানিয়েছিলেন, এ মামলার শুরুইটাই বেআইনি। তাই তারেক রহমান ও আব্দুস সালামসহ সবার মামলা বাতিল করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort