বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৩৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
নারায়ণগঞ্জে আইডিইবি’র প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা ইসলামী ব্যাংক প্রতিটি মানুষের আস্থার ব্যাংক – এমডি মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা রূপগঞ্জে পদত্যাগ করা শিক্ষককে অর্থের বিনিময়ে ফেরাতে বিক্ষোভ সিদ্ধিরগঞ্জে লক্ষ লক্ষ টাকার ভ্যাট ফাঁকির অভিযোগ মশার কয়েল কারখানার বিরুদ্ধে ৭ই নভেম্বর ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উৎযাপন উপলক্ষে বন্দর উপজেলা বিএনপির আয়োজিত র‍্যালী অনুষ্টিত আরও ৩ উপদেষ্টা শপথ নিলেন বন্দরে শীতলক্ষ্যার মাটি কেটে বিক্রির সময় মাটি ভর্তি ট্রাক আটক সিদ্ধিরগঞ্জে ৮ দফা দাবিতে শ্রমিক আন্দোলন সিদ্ধিরগঞ্জে ছিনতাইকারী আখ্যা দিয়ে পুলিশ সদস্যকে গণপিটুনি অধ্যাপক মামুন মাহমুদের উদ্যোগে নাসিক ১ নং ওয়ার্ডে ডেঙ্গু মশা নিধন কার্যক্রম

জাতিকে নেতৃত্ব শূন্য করতেই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা : আবদুল হাই

  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০২২, ১০.৩৫ পিএম
  • ২৪২ বার পড়া হয়েছে

নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই বলেছেন, স্বাধীনতা বিরোধীরা ৭৫’র ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর জাতিকে নেতৃত্ব শূন্য করতেই জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) বিকেল চারটায় নগরীর দুই নং রেলগেইটস্থ আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয়ে ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলে নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা গুলো বলেন।
এসময়ে ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলে জেলা আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন আবদুল হাই। এবং দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
পরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরসহ ১৫ আগষ্টে নিহত সকল শহীদ ও জাতীয় চার নেতার রুহের মাগফেরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সু- স্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা দোয়া পরিচালনা করা হয়।
আবদুল হাই বলেন, মুক্তির সংগ্রামের অগ্রদূত জাতীয় চার নেতাকে নির্মমভাবে কারাগারে হত্যা করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ এবং লালন করাই ছিল জাতীয় চার নেতার মূলমন্ত্র। তারা কখনই আওয়ামী লীগ এবং বঙ্গবন্ধুর সাথে বেইমানি করেনি। শত প্রলোভন দিয়েও তাদেরকে আদর্শচ্যুত করা যায়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করতেই এই হত্যাকান্ড ঘটানো হয়।
তিনি আরও বলেন, সেই সময়ে জেলা আওয়ামীলীগ নেতা মনির ভাইকে ১৯৮০ সালের ৩রা নভেম্বর রাতে দুই নং রেলগেইট এলাকায় আওয়ামী লীগের তৎকালীন পার্টি অফিসের ভিতরে গুলি করে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। সেই হত্যার বিচার এখনও আমরা পাইনি। মনির ভাইয়ের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
এসময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ জাতীয় পরিষদের সদস্য এড. আনিসুর রহমান দিপু, নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা খবির উদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল কাদির, আদিনাথ বসু, গোলাম রসুল, মো. ছানাউল্লাহ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলাম, সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক নুর হোসেন, সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ইসহাক সরকার, সাবেক মহিলা সম্পাদিকা মরিয়ম কল্পনা, সাবেক সদস্য আমজাদ হোসেন, আবদুল কাদির ডিলার, শামসুজ্জামান ভাষানী, সাদেকুর রহমান, মতিউর রহমান, আওয়ামীলীগ নেতা জসিম উদ্দিন আহমেদ, মো. শাহাজাহান, আক্তার হোসেন সুকুম, বন্দর উপজেলা আওয়ামীলীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন পনির, রূপগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি তাবিবুল কাদির তমাল, জেলা শ্রমিক লীগ নেতা আক্তারুজ্জামান, আব্দুস সালাম, জেলা ও উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতৃবৃন্দ।

শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© All rights reserved © 2021 rudrabarta24.net
Theme Developed BY ThemesBazar.Com

sakarya bayan escort escort adapazarı Eskişehir escort