আমাদের জীবনে প্রায়ই দুঃখ, কষ্ট ও দুর্দশা আসে। বিপদে আমরা অনেকেই দিশেহারা হয়ে যাই; হতাশ হয়ে যাই। না, হতাশ হওয়া যাবে না। বরং বিপদে ধৈর্য ধরতে হবে এবং মহান আল্লাহর
সবাই চায় তার রিজিক বেড়ে যাক, সহজে ধনী হয়ে যাক। জীবনে প্রাচুর্য আসুক। কিছু মানুষ তো অর্থনৈতিক দুশ্চিন্তায় এমন অস্থির হয়ে আছে যে- তারা ভুলেই গেছে, মানব ও জিন জাতিসহ
আমাদের প্রিয় নবী হাজারো গুণে সমৃদ্ধ ছিলেন। তিনি ছিলেন বিশ্ব মানবতার দর্পণ, যা দেখে মানুষ নিজের ভেতর-বাহির শুধরে নিতে পারে। এর মাঝে এমন কিছু গুণ রয়েছে, যার মাঝে গুণগুলো থাকবে
আল কুরআনুল কারিম। মানবজাতির জন্য আল্লাহতায়ালার পক্ষ থেকে শ্রেষ্ঠ উপহার। কুরআনের স্পর্শ ছাড়া মানবজনম অর্থহীন। কুরআন বিমল সফলতার মৌলিক পাথেয়। কুরআন সঠিক পথের দিশারি। কুরআনের স্নিগ্ধ অফুরন্ত ঝরনা ধারা সবার
জুলুম ও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আমার যুদ্ধংদেহী মনোভাব ছোটবেলা থেকেই খুব তীব্র। আমি যখন ইসলাম গ্রহণ করি, শাহ ওলিউল্লাহ দেহলবির ফিকির ও দর্শন আমার সেই মনোভাবে এক নতুন রঙ লাগায়, এবং
মহান আল্লাহ তাআলা রাসুল (সা.)-কে বিশ্ববাসীর জন্য সুসংবাদদাতা এবং ভীতি প্রদর্শনকারীরূপে প্রেরণ করেছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আর আমরা তো আপনাকে মানুষের জন্য সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করেছি; কিন্তু বেশির ভাগ মানুষ
আজ ১২ই রবিউল আউয়াল। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ১৪৪৩ বছর আগের এই দিনে আরবের পবিত্র মক্কা নগরীতে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। ৬৩ বছর পর একই দিনে তিনি ইহলোক
নামাজ মুমিনের সবচেয়ে বড় ইবাদত। সুস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন ও প্রাপ্ত বয়স্ক প্রতিটি মুসলমানের ওপর নামাজ ফরজ। প্রতি ওয়াক্ত নামাজ মুমিনের জন্য অত্যধিক গুরুত্বপূর্ণ। যেকোনো জায়গায় যাওয়া হোক— নামাজ কখনো ছেড়ে
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের পুণ্যলগ্ন শুভ মহালয়া আজ। মহালয়ার দিন থেকে শুরু হয় দেবীপক্ষের। শুভ মহালয়ার দিনের শুরুতে হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা শ্রী শ্রী চন্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে দেবী
মানুষ ও জিন আল্লাহর সৃষ্টি। জিনের কথা আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে উল্লেখ করেছেন। বিভিন্ন হাদিসে আল্লাহর রাসুল (সা.) জিনের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। জিনদের সঙ্গে সাহাবিদের বিভিন্ন ঘটনার কথাও হাদিসের ও