
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নাসিক ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির জনপ্রিয় নেতা ও আসন্ন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নাসিক এর নির্বাচনে সম্ভব্য কাউন্সিলর পদপ্রার্থী শফিকুল ইসলাম শফিক কে নিয়ে একটি কুচক্রী মহল হিংসা প্রতিহিংসার রাজনীতির খেলায় মেতে উঠেছে বলে ১০ নং ওয়ার্ড বিএনপির গোদনাইল রসুলবাগ এলাকার সাধারণ নাগরিকদের মুখে শোনা যায়। তাদের একটি দাবী শফিক বিএনপির প্রতিবাদী একজন জনপ্রিয় নেতা। সে এলাকার সন্ত্রাস চাঁদাবাজীসহ এলাকার মাদক বিক্রিতে প্রকাশ্যে বাঁধা প্রদান করে। তার বাধার কারনে একটি সুবিধা বাদী সংঘবদ্ধ চক্রে অসুবিধা হয়। ফলে হঠাৎ শফিকুল ইসলাম শফিক ভিলেন বনে যান। এলাকার সাধারণ মানুষের সাথে আলাপকালে আরও জানাযায় শফিক বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত। রাজনীতি করতে গিয়ে জেল-জুলুম নির্যাতনের মধ্যে পড়তে হয়। আওয়ামী লীগের দোসর ও দালালরা তাকে অনেক সময় বিপদে ফেলতে চেয়েছে পারেনি। সুত্রটি জানাই জানায়, শফিকুল ইসলাম শফিক বিএনপির জনপ্রিয় নেতা জননেতা আলহাজ্ব মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন এর একজন আস্থাভাজন। তার কাছে তাকে মন্দ বানানোর জন্য ঐ গ্রুপটি উঠে পড়ে লেগেছে। এছাড়াও শফিক কে আসন্ন সিটি কর্পোরেশন নাসিক এর নির্বাচনে এলাকাবাসী চায়।শফিকুল ইসলাম শফিক নিজেও ১০ নং ওয়ার্ড থেকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নাসিক এর নির্বাচনে অংশ গ্রহনের জন্য প্রস্তুত। নানাবিধ কারনে শফিকুল ইসলাম শফিক কে ঐ চক্র টি সমালোচনার মধ্যে ফেলতে চেয়েছে। শফিকুল ইসলাম শফিক বলেন,আমি কোন অপরাধের সাথে জড়িত নই। যেখানে মাদক বিক্রি হয় ও যেখানে কোন অন্যায় হয় সেখানে আমি প্রতিবাদ করি। আমার নামে বিএনপির একটি গ্রুপ সাংবাদিক দের দিয়ে মিথ্যা নিউজ করে বদনাম করার পায়তারা করছেন। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। তিনি আরও বলেন আমি সমাজে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা সহ সাংস্কৃতিক সংগঠন এর সাথে আছি। যেকোনো সময় গোদনাইল এলাকার মানুষ ভালো কাজে ডাকলে আমাকে পাবে। কোন বেইমানি অন্যায় আমি করতে চাই না। আমি মানুষের কল্যানে কাজ করতে চাই।