রূপগঞ্জে উদ্বোধনের ১৫ দিন পর বেওয়ারিশ লাশ দাফন করলেন শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন। গত ১১ সেপ্টেম্বর শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের বেওয়ারিশ লাশ দাফন কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এর ১৫ দিন পর ২৬ সেপ্টেম্বর রবিবার উপজেলার গোলাকান্দাইল ইউনিয়নের পাগলার মোড় এলাকার ভূলতা ফ্লাইওভারের নিচে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির (৬৫) লাশ উদ্ধারের পর দাফন করেছেন শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন। ওই দিনই দুপুর আড়াইটার দিকে ওই ব্যক্তির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা ভূলতা ফাঁড়ির পুলিশকে খবর দেয়।
পরে ভূলতা ফাঁড়ির পুলিশ খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে আইনি প্রক্রিয়াদিন শেষে স্থানীয় মেম্বার ইসরাফিল হোসেনকে লাশটি পুলিশ বুঝিয়ে দেয়। পরে মেম্বার লাশ শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের হাতে তুলে দেয়। বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে রাত ৮টার দিকে গোলাকান্দাইল কবরস্থানে দাফন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সাংবাদিক বিপ্লব হাসান, গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার ও প্যানের চেয়ারম্যান ইসরাফিল হোসেন, গোলাকান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সচিব চাঁন মীর, সাংবাদিক নিজাম উদ্দীন,মন্সি, নাসির উদ্দীন, নুর আলম,বাচ্চুসহ আরো অনেকে।
শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক বিপ্লব হাসান জানান, রবিবার দুপুরে গোলাকান্দাইল পাগলার মোড় এলাকার ভূলতা ফ্লাইওভারের নিচে এক অজ্ঞাত ব্যক্তির (৬৫) লাশ পড়ে থাকতে দেখে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা পুলিশকে খবর দেয়।
পরে লাশটি উদ্ধার করে আইনি প্রক্রিয়া দিন শেষে লাশটি কবরস্থানে দাফন করতে ভূলতা ফাঁড়ির পুলিশসহ স্থানীয় মেম্বার ও প্যানের চেয়ারম্যান ইসরাফিল হোসেন শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশনকে বুঝিয়ে দেয়। পরে শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন লাশটি গোলাকান্দাইল কবরস্থানে দাফন করেন।
এ বিষয়ে ভূলতা ফাঁড়ির ইনচার্জ মাহবুবুর রহমান জানান, নিহত লোকটি মানসিক প্রতিবন্দি বলে স্থানীয়রা নিশ্চিত করেছেন। তার পরিচয়ও কেউ জানেনা। লোকটিকে বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে শীতলক্ষ্যা ওয়েল ফেয়ার ফাউন্ডেশন দাফন করেছেন।