প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিএনপির ও পুলিশের সাথে সংঘর্ষের ঘটনায়, বন্দর উপজেলায় ১৬জনকে আটক করেছে পুলিশ। হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করার সন্দেহে বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় শীতলক্ষা নদী পাড় হয়ে আসার পথে বন্দর খেয়াঘাটে তাদের আটক করা হয়।
এ সময় অভিযানের নেতৃত্ব দেন বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা। সাথে ছিলেন বন্দর থানা ও বন্দর ফাঁড়ীর ইন্সপেক্টরসহ পুলিশ সদস্যরা।
আটককৃতরা হচ্ছে থানার মদনপুর এলাকার বাহার উদ্দিন সান মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ আলী(১৮), একই এলাকার মৃত আমানুল্লাহ মিয়ার ছেলে বাদল(৩৩), ভজনপুর এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে জিহাদ ওরফে আলভি(১৮), বন্দর ইউনিয়নস্থ কুশিয়ারা এলাকার মৃত কবির হোসেনের ছেলে রিপন(১৮), কুড়িপাড়া এলাকার শরিফ হোসেনের ছেলে মো. ফয়সাল(২২), একই এলাকার আনোয়ার হোসেনের ছেলে হৃদয়(১৮), নয়ামাটি এলাকার খলিল মিয়ার ছেলে সিয়াম(১৯), ধামগড় এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে তানভির হোসেন(১৮), নামাপাড়া এলাকার মৃত সাহারাম মিয়ার ছেলে ইমরান(১৮), গাজীপুর এলাকার মৃত আলী আক্কাস মিয়ার ছেলে জনি(৩০), শাহীমসজিদ বউবাজার এলাকার আব্দুল মালেক মিয়ার ছেলে সোহান(১৮), মেঘনা বউবাজার এলাকার মোস্তফা আলীর ছেলে রিমন(২১), একই এলাকার ইমাম হোসেনের ছেলে ইমন(১৮), সোনারগাঁ থানার বারদী এলাকার বিল্লাল মিয়ার ছেলে তুহিন(১৬), রূপগঞ্জ থানাধীণ গাউছিয়া এলাকার রাজিব(৩৮) ও আড়াইহাজার ধানাধীণ রামচন্দ্রদী এলাকার মৃত রমিজ উদ্দিন ভূঁইয়ার ছেলে আবুল কালাম(৪৮)।
আটককৃতদের নামে মামলা হবে কিনা জানতে চাইলে বন্দর থানারঅফিসার ইনচার্জ (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা বলেন, না.গঞ্জ ২ নম্বর রেলগেটে বিএনপি নেতা কর্মীরা পুলিশের উপরে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করার ঘটনায় সন্দেহে এদের আটক করা হয়েছে। তবে এদের বিরুদ্ধে মামলা হবে কিনা এখন বলা যাচ্ছেনা।