নারায়ণগঞ্জ জেলা এলাকায় এলাকায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত এমনও কিছু ঘর ২/৩ ডেঙ্গু জ্বরে ভুগছে শিশু ও বয়স্ক মানুষ, ডেঙ্গুর মৌসুম শেষ। কিন্তু ডেঙ্গুতে সংক্রমণ ও মৃত্যু কমছে না। এ বছর চলতি নভেম্বর মাসেই ডেঙ্গুতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে। একদিনে মৃত্যু ১১ জন পর্যন্ত পৌঁছেছে। পরিস্থিতির উন্নতি হবে কি না, তা নিয়ে নিশ্চিত করে কেউ কিছু বলতে পারছেন না।
নারায়নগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনে মশা নিয়ন্ত্রণে কোন কাজ করছে কিনা তা চোখে পড়ে না। দেশের অন্যান্য সিটি কর্পোরেশন, শহর ও গ্রামে মশা নিয়ন্ত্রণে তেমন কোনো কর্মকাণ্ডও চোখে পড়ে না। সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, কাউন্সিলরগন থাকা অবস্থায় মাঝে মধ্যে দেখা যেত মশার ঔষধ ছিটাতে এখন তা চোখে পড়ে না। মশা না কমলে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ও ডেঙ্গুতে মৃত্যু কমে আসার সম্ভাবনা নেই।
ঔষধ না দিলে মশা না কমলে ডেঙ্গু কমবে না। ডেঙ্গুতে এখন সারা বছর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন। তবে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত মানুষের চিকিৎসা ও মৃত্যু নিয়ে যত আলোচনা বা গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারিত হয়, ডেঙ্গু প্রতিরোধের কাজটি ততটা হয় না। মানুষকে সচেতন করার সরকারি কার্যক্রম নেই বললেই চলে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে কোনো নাগরিক উদ্যোগও দৃশমান নয়।
ডা. ফারুক হোসেন বলেন, জ্বর, বমি ও শরীরব্যথার লক্ষণ দেখা গেলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া জরুরী।