বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, জনগনের জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে আদালত এ রায় ঘোষণা করেছে সরকারের নির্দেশে।
স্বাধীনতা হারিয়ে এখন সরকারের নির্দেশে রায় গিয়ে গ্রহণযোগ্যতা হারানোর পথে বিচার বিভাগ। এ রায় জনগন মানেনা। জনগনের রায়ে তিনি এখন দেশের মানুষের হৃদয়ে আছেন।
বুধবার (২ আগস্ট) বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের প্রতিক্রিয়ায় একথা বলেন তিনি।
এর আগে বিকেলে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দুটি অভিযোগে নয় বছর ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানকে তিন বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। ঢাকার মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. আছাদুজ্জামান এ রায় দেন।
রায়ে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন ২০০৪- এর ২৬ (২) ধারায় তারেক রহমানকে তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় ছয় বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এছাড়া তাকে তিন কোটি টাকা জরিমানা অনাদায়ে তিন মাস কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে জোবাইদা রহমানকে ২৭(১) ধারায় তিন বছর কারাদণ্ড দেন আদালত। এছাড়া তাকে জরিমানা ৩৫ লাখ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে এক মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তারেকের দুই কোটি ৭৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭ টাকা রাষ্ট্রীয় অনুকূল বাজেয়াপ্ত ঘোষণা করা হয়েছে।