চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দুদিনে সর্বসাকুল্যে উইকেট পড়েছে ১০টি। তৃতীয় দিনেই পড়েছে ১৪ উইকেট। ধীরে ধীরে উইকেট থেকে সুবিধা আদায় করে নিচ্ছেন বোলাররা। স্পিনাররা যেমন হালকা টার্ন পাচ্ছেন, পেসাররা পাচ্ছেন বাড়তি বাউন্স। ব্যাটসম্যানদের জন্য কাজটা কঠিন হয়ে গেছে। চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করা আরও কঠিন হবে। বাংলাদেশ যদি বড় লক্ষ্য দিতে পারে সেটি টপকানো সহজ হবে না পাকিস্তানের জন্য।
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে স্কোর বোর্ডে ৩৯ রান জমা করেছে বাংলাদেশ। আগের ৪৪ রানের সঙ্গে লিড জমা হয়েছে মোট ৮৩ রানের। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ দলকে দুইশ রানের মধ্যে আটকাতে চায় পাকিস্তান। তৃতীয় দিনের খেলা শেষে এক ভিডিও বার্তায় বলছিলেন দলটির পেসার শাহিন শাহ আফ্রিদি।
আফ্রিদি বললেন, ‘আমাদের চেষ্টা থাকবে যত দ্রুত সম্ভব বাংলাদেশকে অলআউট করা। যেন আমাদের লক্ষ্যটা ছোট হয়। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে উইকেটের আচরণ বদলাচ্ছে। এখানে আমাদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের চেপে ধরতে হবে।’
সঙ্গে যোগ করেন আফ্রিদি, ‘আমাদের লক্ষ্য থাকবে উইকেট টু উইকেট বোলিং করে ম্যাচ জেতার। উইকেটে স্পিনারদের জন্য বেশ সুবিধা মিলছে। আশা করি, বাংলাদেশকে দুইশ রানের নিচে থামাতে পারব।’