নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি বাবু চন্দন শীল বলেন, নিজের খেয়ে বনের মহিষ তাড়ানো’ এটা চলবেনা। যারা ত্যাগী নেতা তাদেরকে পদ দিতে হবে। যোগ্যতার অনুসারে পদ দিতে হবে, ত্যাগীদের মুল্যায়ন করতে হবে। ত্যাগী নেতারাই দলকে ক্ষমতায় এনেছেন।
আপনারা ক্ষমতায় আনেন, আমরা ফুলে ফেপে বড়লোক হয়ে যাই, ঘাড় মোটা হয়ে যায়। আপনাদেরকে আমাদের নজরেই পড়েনা। এটা আর হবেনা, এটা চলতে দেওয়া হবেনা। যারা দলকে ক্ষমতায় এনেছেন, তাদের সম্মান পেতে হবে।
অনুরোধ রইলো সিনিয়র নেতৃবৃন্দদের, আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি চাই। আমরা পূর্ণাঙ্গ কমিটি করবো। আমাদের সময় শেষ, যুবকদের-তরুণদের নেতৃত্ব স্থানে এগিয়ে নিতে হবে।
রোববার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নাসিক ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ ও সহযোগী অঙ্গসংঙ্গঠন কর্তৃক আয়োজিত কর্মী সভায় তিনি এসব কথা বলেন। মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য বদিউজ্জামান বদুর সভাপতিত্বে এ কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভা পরিচালনা করেন আওয়ামীলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন।
এসময় নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসনাত শহিদ মো. বাদল বলেন, শামীম ওসমান যা বলেন, তা করেন। শামীম ওসমান নেত্রীর কাছে যা চান, তিনি তা দেন। গোপালগঞ্জের টাকা তিনি ছিনিয়ে নিয়ে আসছেন। কারণ জননেত্রী শামীম ওসমানকে ভালোবাসেন।
কর্মী সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এড. খোকন শাহ, সহ-সভাপতি বাবু চন্দন শীল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহ নিজাম, সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, জেলা কৃষকলীগের যুগ্ম সম্পাদক শামছুল আলম বাচ্চু, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেহানা পারভীন, মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিয়াদ, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি মজিবুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মিয়াজ উদ্দিন সকরকা, কাউন্সিলর ইস্রাফিল প্রধান, নারী কাউন্সিলর মনোয়ারা বেগম, কাউন্সিলর প্রার্থী মাসুদুুর রহমান মাসুদ, আওয়ামীলীগ ফারুক হোসেন চানু, আমজাদ হোসেন, রফিকুল ইসলাম, আব্দুল কায়ুম, যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান, রাসেল শেখ, সুজন আলী, মনির হোসেন, সহ আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা।