মহান বিজয় দিবসে গত ১৬ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় অনুষ্ঠিত প্রধানমন্ত্রীর শপথ অনুষ্ঠানের ডায়াসে ‘মুজিববর্ষ’ বানানে ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছে কর্তৃপক্ষ। শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির
মালদ্বীপকে বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশটির সরকারি ও বেসরকারি খাতকে পারস্পরিক সুবিধার জন্য তিনি উন্নয়ন অংশীদার হওয়ার আহ্বান জানান। বৃহস্পতিবার মালদ্বীপের পার্লামেন্টে ভাষণ দেওয়ার
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, সর্বাধিক ঝুঁকিতে থাকা মানুষ ও ব্যবসার সুরক্ষায় সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের ফলে কোভিড-১৯ মহামারি বাংলাদেশে বড় ধরনের ক্ষতি করতে পারেনি। সোমবার নিউইয়র্কভিত্তিক জনপ্রিয় সাময়িকী ফরচুনে প্রকাশিত এক
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যদের দেশপ্রেম, সততা ও শৃঙ্খলার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন,‘আপনাদের কাছে আমার প্রত্যাশা, আপনারা দেশপ্রেম, সততা ও শৃঙ্খলার সাথে নিজ নিজ
বিজয় শোভাযাত্রা সফল করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, ঐতিহাসিক বিজয় শোভাযাত্রার জন্য জনগণের যে ট্রাফিক অসুবিধা হবে, তার জন্য
‘পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে/জ্বলন্ত ঘোষণার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তুলে, নতুন নিশানা উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক/এই বাংলায়/তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা।’ শত শত বছরের পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে এক সাগর রক্ত পেরিয়ে
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের জন্য আগামী সপ্তাহের রবি অথবা সোমবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন জানান, রাষ্ট্রপতি একটি, স্বাধীন,
আজ ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ১৯৭১ সালের এ দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার আল-বদর, আল-শামস মিলিতভাবে পরিকল্পনা করে বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। বুদ্ধিজীবীদের
বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে দলটির পক্ষ থেকে সহানুভূতির বা মানবিকতা দেখানোর যে দাবি করা হচ্ছে- সেই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা
প্রচলিত আইনে সদ্য পদত্যাগী তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসানের শাস্তি দাবি করেছেন বিশিষ্টজনরা। ‘নারীবিদ্বেষী, কুরুচিপূর্ণ, অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ায় ডা. মুরাদকে গ্রেফতারের পক্ষেও মত দিয়েছেন তারা। দলীয় রাজনৈতিক