দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ এখনও তৈরি হয়নি বলে জানিয়েছে ইসির আলোচনায় অংশ নেওয়া বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল। আলোচনা সভা শেষে কমপক্ষে ১১টি দলের নেতারা প্রকাশ্যেই সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশের নির্বাচনকে সামনে রেখে বিদেশি বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সরব অবস্থানে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচন নিয়ে ওয়াশিংটন কী বলছে, তা এখন কূটনৈতিক অঙ্গন ছাড়িয়ে টং দোকানেও আলোচনা হচ্ছে। ওয়াশিংটন যে বার্তাই
বাঙালি জাতির জীবনে এক কলঙ্কময় দিন ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর। সেদিন ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবর্তমানে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালনকারী উপ-রাষ্ট্রপতি সৈয়দ
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার অংশ হিসেবে যথাসময়ে নির্বাচন করতেই হবে। এছাড়া নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হাতে কোনো অপশন নেই। আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আশ^স্থ করেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে এবং কেউ তা ঠেকাতে পারবে না। তিনি আন্দোলনের নামে বিএনপি-জামায়াত চক্রের সাম্প্রতিক সন্ত্রাসী কর্মকা-ের নিন্দা জানিয়ে বলেন, খুনিদের সঙ্গে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা যখন দেশের উন্নয়ন করি, বিএনপি-জামায়াত ধ্বংস করে। আগুন দিয়ে জ্যান্ত মানুষ পুড়িয়ে মারার ইতিহাস তাদের। এরা খুন করা ছাড়া আর কিছুই জানে না।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন,
ঢাকায় শনিবার (২৮ অক্টোবর) সংঘটিত রাজনৈতিক সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়া বিভাগ তাদের এক্স হ্যান্ডলারে (সাবেক টুইটার) এই প্রতিক্রিয়া জানায়। পোস্টে বলা
বিএনপির মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে ঢাকার প্রবেশ পথে তল্লাশি করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। ভোর থেকেই এ তল্লাশি চলছে। শনিবার (২৮ অক্টোবর) ঢাকা চট্রগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, মাতুয়াইল এলাকায় পুলিশ এবং র্যাব সদস্যদের
রাজধানীতে আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ দেশের বড় দলগুলোর মহাসমাবেশ আজ। নাশকতার শঙ্কায় অনেকে বন্ধ রেখেছেন যানবাহন চলাচল। যে গাড়িগুলো চলছে, সেগুলোতে ছিল যাত্রীদের অস্বাভাবিক চাপ। আর এ সুযোগে দ্বিগুণ-তিনগুণেরও বেশি ভাড়া
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। তিনি বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দলকে সমর্থন