নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) জায়েদুল আলম বলেছেন, আইজিপির নির্দেশনায় আমরা সার্বক্ষণিক কাজ করে যাচ্ছি। কারখানার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ এগুলো এতদিন আমাদের কাছে আসেনি।
এখন এসেছে আমরা সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হবে এবং যদি অন্য কোনো বিষয় থাকে সেটিও খতিয়ে দেখা হবে।
শুক্রবার (৯ জুলাই) সজীব গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান সেজান জুস কারখানায় সাংবাদিক সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় মামলা হবে, মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। একই সঙ্গে জেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে একাধিক তদন্ত কমিটি হবে, সেখানে পুলিশও থাকবে।
এসপি জায়েদুল আলম বলেন, এখনো যেহেতু ঘটনাস্থলে আগুন নেভেনি। আমরা তা নিয়ে কাজ করছি। উদ্ধার কাজও চলছে, মরদেহগুলো শনাক্তের পর পরই আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার (৮ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকায় অবস্থিত ওই কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে ডেমরা, কাঞ্চনসহ ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিট আগুন নেভানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগুন প্রায় নিয়ন্ত্রণে এলেও কারখানার ছয় তলায় আগুন এখনো নেভেনি। ইতোমধ্যে কারখানা থেকে ৫২ জনের মরদেহ উদ্ধার উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে।