স্টাফরিপোটারঃ শুক্রবার বাদজুম্মা নাসিক ৮ নং ওয়ার্ড এনায়েত নগর বায়তুল আমান জামে মসজিদ এঁর সম্মুখে এলাকার কুখ্যাত প্রতারক মাদকাসক্ত এমরান মসজিদ নিয়ে ষড়যন্ত্র করে এলাকার সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা ও নাসিক ৮ নং ওয়ার্ডের সফল কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লার বিরুদ্ধে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে এলাকার সর্বসাধারণের উদ্যোগে এক বিশাল মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী।
উপস্থিত সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সুলতান মাহমুদ বলেন একজন মাদকাসক্ত কি করে নিজেকে আল্লাহর ঘড় মসজিদের মোতাল্লি দাবি করে এবং ষড়যন্ত্র করে এলাকার ছেলে পুষনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায় করে। গোদনাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর প্রচার সম্পাদক মোঃ সেকান্দর প্রধান বক্তব্যে বলেন এমরান একজন মাদকসেবি অত্র এলাকার মানুষ ভালো করে জানে ও নিজেকে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে এলাকার মানুষ দের আতংকে করে রাখেন যেনো কোনো মানুষ মুখ না খোলেন এবং সারা রাত তার অফিসে পুলিশের আড্ডা থাকে কি নিয়ে এই প্রশ্ন এলাকাবাসীর মনে। প্রশাসনের উদ্দেশ্য আরো বলেন মাদকের আড্ডা থেকে বেরিয়ে আসেন তা হলেই বেরিয়ে আসবে কে ভালো কে মন্দ। একজন সুনাম ধন্য নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহুল আমিন মোল্লার বিরুদ্ধে গত কিছু দিন আগে কি করে চাঁদা বাজির অভিযোগে করে স্যাটেলাইট ডিস ব্যবসাই মাদকাসক্ত ইমরান আমরা এলাকাবাসী এই মিত্থা অভিযোগের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এই মানববন্ধন থেকে ।
সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্র লীগ নেতা এস,এইচ,এম মাহাবুব আলম বলেন সারা নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর হিসেবে পরিচয় লাভ করেছেন নাসিক ৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লা, আজ তারই বিরুদ্ধে মিত্থা বানোয়াট চাঁদাবাজি অভিযোগ করেন এক মাদকাসক্ত ডিস ব্যবসাই ইমরান, আমি প্রশাসনকে অনুরোধ করে বলছি আপনারা সরেজমিনে তদন্ত করে দেখেন ৮ নং ওয়ার্ড বাসী কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে আপনাদের কাছে তারপরে আপনারাই আইনি প্রক্রিয়ায় বিচার করবেন,যদি কাউন্সিলর দোষী হয় আমরা ৮ নং বাসী এর জবাবদিহি করবো আর যদি মাদকসেবি ইমরান দোষী হয় তা হলে সমস্ত ৮ নং বাসীসহ দেশ বাসীর কাছে সংবাদ সম্মেলনে করে ক্ষমা চাইতে হবে, হয় মিত্থা অভিযোগ প্রত্যাহার করবে নয়তো আমরা ৮ নং বাসী আগামীতে আরো কঠোর দিগ্ধান্ত নিতে বাদ্য হবো।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেনঃ গোদনাইল ইউনিয়ন আওয়ামিলীগ এর প্রচার সম্পাদক মোঃ সেকান্দর প্রধান, ৮ নং ওয়ার্ড যুবলীগ সভাপতি মোঃ আক্তার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা এস,এইচ,এম মাহাবুব আলম,সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শিহাব উদ্দিন রিপন, আওয়ামিলীগ নেতা নাছির আহমেদ, যুবলীগ নেতা দিল মোহাম্মদ দিলু,যুবলীগ নেতা মুমিনুল আলম পুষন,আয়নাল,জাকির হোসেন, বিদুৎ মমীন,নজরুল ইসলাম ভুইঁয়া, শ্রমিকলীগ সাধারণ সম্পাদক আরিফ,মাহামুদ,জলিল মোল্লা,আব্বাসউদ্দিন খান,মঞ্জুর হোসেন ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ এলাকাবাসী।
সরেজমিনে দেখা যায় এই ইমরান নাসিক ৮ নং ওয়ার্ড এনায়েত নগরের বাসিন্দা বেশ কিছু দিন যাবৎ তার এলাকার মসজিদ কমিটি নিয়েও রয়েছে অনেক অভিযোগ ও হামলা মামলার ঘটনা। এরইমধ্যে স্থানীয় বেশ কিছু পত্র পত্রিকার ও অনলাইনের শিরোনামে মাদক সেবন ও ব্যবসাই হিসেবে পরিচিত হয়েছে ইমরান। এনায়েতনগর ইমরানের নিজে বসার অফিস ভেঙ্গে পূর্বের মসজিদ কমিটির নামে ছড়িয়েছেন নানা অপকর্ম তাতেও কোনো প্রকার সু ফল আসেনি। দুঃখ জনক হলেও এটাই সত্যি সব কিছুতে ব্যর্থ হয়ে ডিস ব্যবসার হিসেবে নিকেশ নিয়ে শুরু করেন অভিযোগ মামলা হামলার ঘটনা। ডিস ব্যবসার পার্টনার দের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে হিসেবে নিকেশ নিয়ে নানা ধরনের ঝামেলা।
এই ঝামেলার মধ্যে কেউ সমাধান খুজতে চলে যায় কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লার অফিসে, একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে দুই পক্ষ নিয়ে তাই তাদের ব্যবসাই কাগজপত্র কি,কি আছে তা নিয়ে ইমরান ও পার্টনারদের অফিসে ডেকে নিয়ে আসেন, পরে কাগজপত্রে দেখেন ডিস ব্যবসার লাভ্য অংশের ৬০% ও ৪০% নিয়ে চুক্তিতে ডিস ব্যবসা শুরু করেন ইমরানের। এই টাকার সঠিক সমাধানের চেষ্টা ও আলাপেই নাসিক ৮ নং কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লা হয়ে আসে চাঁদাবাজ।
এই ঘটনার সত্যত্বা জান্তে নাসিক ৮ নং কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লার অফিসে গিয়ে প্রশ্নের উত্তরে বলেন কাউন্সিলর রুহুল আমীন মোল্লা বলেন ডিস ব্যবসার সমস্ত কাগজপত্রে তাদের সাক্ষরিত ৬০% ও ৪০% লাভ্য অংশের ভাগাভাগি কথা বলা আছে কিন্তু ডিস ব্যবাসাই ইমরান বেশ কিছু দিন এই সর্থে ব্যবসা করে আসছে, কিন্তু ইমরান এখন আরো বেশি দাবি করেন তাই নিয়ে তাদের মধ্যে ঝামেলা শুরু হচ্ছে, আমার এখানে আশাতে আমি তাদের সাক্ষরিত কাগজপত্রে সর্থ অনুযায়ী সমাধান করতে গিয়ে আজ আমি চাঁদাবাজি হয়েছি।
আমি এই চাঁদাবাজির অভিযোগের তৃর্ব নিন্দা প্রকাশ করছি এবং আমার সুনাম খিন্ন করার জন্য একদল মানুষ রুপি অমানুষ ভিন্ন ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে।