মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন পালন করেছেন নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ। বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় কেক কেটে নারায়নগঞ্জ জেলা কার্যলয়ে জন্মদিন উদযাপন করা হয়।
এদিন, প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে শতাধিক নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। পরে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘায়ু ও তার পরিবারের নিহত সদস্যদের জন্য দোয়ার আয়োজন করা হয়।
এ সময় দোয়া ও আলোচনা সভায় নারায়ণগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এড. আবু হাসনাত মো. শহীদ বাদল (ভিপি বাদল) এর সঞ্চালনায় আরও উপস্থিত ছিলেন, সাবেক সংরক্ষিত সংসদ সদস্য হোসনে আরা বাবলী, আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য মো. কামরুজ্জামান বুলেট, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান বাচ্চু, যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক মীর সোহেল, আবু সুফিয়ান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক এড.নুরুল হুদা, দপ্তর সম্মপাদ এমএ রাসেল, কার্যকরী সদস্য আব্দুল কাদির, শহীদুল ইসলাম, মজিবুর রহমান মন্ডল, সাদেকুর রহমান, শামসুজ্জামান ভাষানী, মির্জা সোহেল, আমজাদ হোসেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মো. জুয়েল হোসেন প্রমুখ।
সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল হাই বলেন, আজকে প্রধানমন্ত্রীর জীবিত থাকার কথা ছিলো না। আজকে ১৫ আগস্ট তার মৃত্যু বার্ষিকী পালন করতে হইতো। দেশের বাহিরে থাকার কারণে তারা দুই বোন প্রাণে বেচেঁ যান। প্রধানমন্ত্রী যখন দেশে আসে বনানী কবরস্থানে যান। তখন বঙ্গবন্ধু বাদে সবাইকে বিনা জানাজায় বিনা গোসলে তাদের দাফন করা হয়েছে। সেদিন প্রধানমন্ত্রী কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছিলেন। সেদিন শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমার মা-বাবা সবাইকে হারিয়ে আমি একদম নিঃস্ব হযে আপনাদের কাছে এসেছি। আপনারই আমার মা-বাবা আপনারাই আমার ভাই-বোন। তিনি যদি সেদিন আওয়ামী লীগের হাল না ধরতেন, তাহলে আজ আওয়ামী লীগের অবস্থা এমন হতো না। এরপরও বার বার তার উপর হামলা হয়েছে। সব চেয়ে বড় হামলা হয়েছে ২১ আগস্ট সেদিন আমাদের অনেক নেতাকর্মী নিহত ও আহত হয়েছেন।