কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের আঙ্গাউড়া গ্রামের মৃত মোস্তাক মাস্টার জীবিত থাকাকালী দ্বিতীয় বিয়ে করলে প্রথম স্ত্রী মোস্তাক মাস্টারের বিরুদ্ধে খোরপোশ এবং সন্তানদের লালন পালনে ব্যয় বহনের দাবি করে আদালতে মামলা করলে আদালতের রায়ে মোস্তাক মাস্টারের প্রায় তিন একর সম্পত্তি প্রথম স্ত্রী পায় পরবর্তীতে প্রথম স্ত্রী স্বামী মোস্তাক মাস্টারকে এক একর সম্পত্তি দানপত্র কবলা করিয়া দেয় অবশিষ্ট প্রায় দুই একর সম্পত্তি জীবিত থাকাকালীন প্রথম স্ত্রী নিজেই নিজের চার মেয়ে এক ছেলে পাঁচ সন্তানদের মধ্যে সম্পত্তি কবলা করিয়া দেন উক্ত সম্পত্তি তাদের দখলে রাখিয়া বেশ কিছু সম্পত্তি বিক্রি করিয়াছে রব মিয়ার দখলে থাকা পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বি এস খতিয়ানের ভুলে মোস্তাক মাস্টারের সন্তানদের মধ্যে দ্বিতীয় মেয়ে মুন্নির নামে দুই শতক জায়গা পর্চা হয় উল্লেখ্য যে মুন্নির পৈত্রিক সম্পত্তি আগে মুন্নির মা শামীম মুস্তাক মাস্টারের অর্থাৎ মুন্নির বাবার সম্পত্তি আদালতের রায়ে মুন্নির মা মালিক হয়ে যায় মুন্নির মা আবার সম্পত্তি চার মেয়ে এক ছেলে পাঁচ সন্তানদের মধ্যে কবলা করিয়া দেওয়ায় মুন্নি দলিল সূত্রে সম্পত্তির মালিক হলেও পর্চা সূত্রে পৈত্রিক সম্পত্তির মালিক হতে পারেনি আমাদের প্রতিনিধির সাথে আলাপ কালে রব নিয়া বলেন আমি বাড়িতে ছিলাম না আমার অনুপস্থিতিতে আমার স্ত্রী পলি বেগমের সাথে মুন্নি গায়ে পড়ে কথা কাটাকাটি করে পরে আমি বাড়িতে এসে জানতে পারি মারদোর কিংবা শারীরিক নির্যাতনের কোন ঘটনা ঘটেনি বলে আমি জানতে পেরেছি আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিতে নিকটস্থ ফাড়িতে গেলে অভিযোগ না নেওয়ায় আমাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিডিয়ার মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে সামাজিকভাবে হেও প্রতিপন্ন করা হচ্ছে লোকজনের কাছে শুনতে পাই আমাদের বিরুদ্ধে আদালতে মিথ্যা মামলা দায়ের করে তদন্ত কেন্দ্রের সাব ইন্সপেক্টর সিদ্দিকুর রহমানের সাথে মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন আমরা এলাকাবাসীদের সাথে নিয়ে মীমাংসা করার চেষ্টা করেছি পরবর্তীতে মুন্নি আদালতে মামলা দায়ে করেছে বলে শুনতে পাই।