বিশেষ প্রতিনিধি: প্রতারনার জালে মোরানো আলামীনের জীবন কাহীনি। ফতুল্লা বসবাসকারী এসকেনদার মির্জা ভাড়াটিয়াকে ব্যবসার জন্য ৯ লক্ষ টাকা দিয়ে হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে। সুত্রে জানা যায় ফতুল্লার রামারবাগ এলাকার বাসিন্দা এসকেনদার মির্জার বাড়ীতে ভাড়াটিয়া হিসাবে দীর্ঘদিন বসবাস করে আসছিলো বিবাদি মোঃ আলামিন। আলামীনের স্থায়ী ঠিকা সাং কাপলঅতলি,থানা লক্ষীপুর,জেলঅ লক্ষীপুর। আলামীন ভাড়া থাকা অবস্থায় বাড়ীর মালিক এসকেনদার মির্জার সাথে সুসম্পর্ক গড়ে উঠে। আলামীন একজন গার্মেন্স ব্যবসায়ী সেই সুবাদে ব্যবসার কাজে এসকেনদার মির্জার কাছ থেকে গত ১৫/১/২০২১ ইং তারিখে ১০০ টাকার ৩টি যথাক্রমে ৩০০ টাকার ষ্টাম্পে স্বাক্ষীগনের স্বাক্ষী ও মোকাবেলায় ৯ লক্ষ টাকা হাওলাদ নেয়। অঙ্গিকার নামা অনুসারে ৬ মাসের মধ্যে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা থাকলেও আলামিন দেয় দিচ্ছি বলে বিভিন্নভাবে তালবাহানা করতে থাকে এসকানদারের সাথে। অবশেষে কোন উপান্তর না পেয়ে এসকেনদার মির্জা নারায়ণগঞ্জ বিজ্ঞ চিফ চুডিশিয়াল ম্যাজেষ্ট্রেট কোটে টাকা ফেরত পেতে একটি সিআর মামলা দায়ের করেন যার নং ৯০৫/২৩। উক্ত মামলায় ওয়ারেন্ট ইস্যু হলে আসামী আলামীন মামলায় গ্রেফতার হয়ে ৭দিন জেল হাজত ভোগ করেন। বাদি এসকেনদার মির্জা তাকে শর্তে জামিন নিয়ে দিলেও সে পুনরায় এসকেনদার মির্জার সাথে প্রতারনা করছে এমনকি তার বিরুদ্ধে গত ৫ জুন নারায়ণগঞ্জে একটি দৈনিক প্রত্রিকায় হয়রানীমুলক মিথ্যা বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করায়। এসকেনদার মির্জা এই প্রতিবেদককে জানাই আমি আলামীনের কাছে ৯ লক্ষ টাকা পাবো তার প্রমানপত্র ছিলো বলেই আমি মামলা করেছি এবং সেই মামলায় সে জেলও খাটে, সেখানে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার করে কি বুঝাতে চাচ্ছে বিবাদি আলামীন তা জাতি জানতে চাই। মানুষ মানুষের জন্য, তাই নিজের অর্জিত আয়ের টাকা হাওলাদ দিয়ে আমি কি অপরাধ করেছি? ৩টি বছর অতিবাহিত হতে চলছে আমি আমার হাওলাদের টাকা ফেরত পাচ্ছি না, উল্টো আমার বিরুদ্ধে প্রত্রিকায় মিথ্যা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে যা অতন্তÍ দুঃখ জনক। আমি উক্ত ঘটনায় ন্যায় বিচার পেতে নারায়ণগঞ্জ জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।